মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার আইনসভার আস্থা হারালে কি ঘটে?

ক্রিকেট খেলায় কোন ব্যাটসম্যান উভয় ইনিংসে প্রথম বলে শূ্ন্য রানে আউট হলে তাকে কিং পেয়ার বলা হয়

সম্প্রতি ১৩ টি নতুন কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় তৈরির জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদ ছাড়পত্র দিয়েছে

যে সরকার ব্যবস্থায় শাসন বিভাগ ও আইন বিভাগের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ এবং শাসন বিভাগের স্থায়িত্ব ও কার্যকারিতা আইন বিভাগের ওপর নির্ভরশীল তাকে মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার বা সংসদীয় পদ্ধতির সরকার...

মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারে দেশের শাসন ক্ষমতা থাকে মন্ত্রিসভার হাতে।

মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকার রয়েছে এমন দুটি দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত।

মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারে রাষ্ট্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী।

মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারে রাষ্ট্রপতি প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়া কার্যত কিছু করেন না।

মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারে সংসদ সদস্যরা, বিশেষ করে বিরোধী দলের সদস্যরা সংসদে বসে সরকারের কাজের সমালোচনা করার সুযোগ পায়। ফলে সরকার তার কাজে সংযত হয় এবং ভালো কাজ করার চেষ্টা করে।...

মন্ত্রিপরিষদ শাসিত সরকারে শাসন ও আইন প্রণয়ন ক্ষমতা একই স্থানে থাকে বলে মন্ত্র্রীরা স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে পারে।

বর্তমান বাংলাদেশের মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নাম হচ্ছে- জনাব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া।