Answered Jul 30, 2019
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য ১৩ খণ্ডের
১৩ খন্ডের।।
গঠন অনুসারে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মূলত প্রেমগীতি
কবি বিদ্যাপতি ও শেখ কবির আদেশে বৈঞ্চবপদ কাব্য রচনা করেন নাসির উদ্দিন নসরৎ শাহের।
কবি বিজয়গুপ্ত ‘মনসামঙ্গল’ কাব্য রচনা করেন আলাউদ্দিন হুসেন শাহের আদেশে
‘নসীয়তনামা’ কাব্য পৃষ্ঠপোষকতায় রচিত শ্রীসুধর্মের।
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য ১৯০৯ সালে আবিষ্কৃত হয়।
সম্পাদিত হওয়ার পর শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়।
উত্তরা খণ্ডের নদীতে হড়পা বানের প্রকোপ রয়েছে মন্দাকিনী।
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির কবির নাম বড়ু চণ্ডীদাস।
চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের মর্ত্যে খণ্ডের নাম আক্ষেটিক ও বণিক খণ্ড।
‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের আবিষ্কারকের নাম শ্রী বসন্তরঞ্জন রায়। তাঁর উপাধি ছিল ‘বিদ্বদ্বল্লভ’
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন