Answered Jul 27, 2019
যদি কম্পাঙ্ক 20 Hz এর কমহয় তবে তাকে শব্দেতর কম্পন বলে।
বায়ুর স্বাভাবিক উপাদান পরিবর্তন হওয়াকে বায়ুদূষণ বলে।
যে পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, বস্তু, জাতি, কাজ বা গুণের নাম বোঝায়, তাকে বিশেষ্য পদ বলে। যেমন: বই, নদী, পাখি, ফুল, ঢাকা, ইত্যাদি।
সমষ্টিবাচক বিশেষ্য: যে বিশেষ্য পদে সমষ্টি বোঝায়, তাকে সমষ্টিবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন: জনতা, সমিতি, সভা, দল ইত্যাদি।
যদি কম্পাঙ্ক 20,000Hz এর বেশি হয় তবে তাকে শব্দোত্তর কম্পন বলে।
শব্দোত্তর কম্পাঙ্কের শব্দ মানুষে শুনতে না পেলেও বাদুর, কুকুর, মৌমাছির ন্যায় কিছুকিছু প্রাণী উৎপন্ন করতে পারে আবার শুনতেও পারে।
শব্দেতর কম্পনের সীমা হচ্ছে 1 Hz থেকে 20 Hz.
শদ ও কম্পন প্রতিরোধে ব্যবহুত হয় বানসা বৃক্ষ।
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জনক কাকে বলা হয় A.O.হিউম কে
কোনো কম্পমান বস্তুকে অন্য একটি কম্পনক্ষম বস্তুর নিকট আনলে বস্তুটিতে কম্পন শুরু হয়, একে আরোপিত কম্পন বলে।
একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পনসম্পূর্ণ হতে ০.৪সেকেন্ড সময় লাগে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন