সমাধান
কাজের উদ্দেশ্য তথ্য আদান-প্রদানে ডিজিটাল মাধ্যমের ঝুঁকি ও সাধারণ মাধ্যমের ঝুঁকি আলাদা করতে পারব।
কাজের পদ্ধতি ক্লাসের সবাই মিলে তথ্য আদান-প্রদানে মাধ্যমের ঝুঁকিগুলোর নিম্নোক্ত উপায়ে তালিকা তৈরি করি—
ডিজিটাল মাধ্যমের ঝুঁকি
১. ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখে অনলাইনে ফরম পূরণের মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে দিলে।
২. ই-মেইলে ব্যক্তিগত তথ্য যোগ করে ভুল ঠিকানায় পাঠিয়ে দিলে।
৩. বিনামূল্যের ওয়াই-ফাই ব্যবহারের সময় হ্যাকারদের কাছে তথ্য চলে যেতে পারে।
সিদ্ধান্ত এভাবে তথ্য আদান-প্রদানে মাধ্যমের ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করে ইন্টারনেট ব্যবহারে সচেতন হবে।
নন-ডিজিটাল মাধ্যমের ঝুঁকি
১.ব্যক্তিগত ডায়েরি যেখানে-সেখানে রেখে দিয়েছিলাম।
২. নিজের ব্যক্তিগত ছবি ফোনের গ্যালারিতে রেখে ফোন আনলক রেখেছিলাম।
৩. ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নম্বর, এটিএম (ATM) কার্ড এর পিন নম্বর ডায়রিতে লিখে রেখেছিলাম।