বজ্রপাত কিভাবে সৃষ্টি হয়?

ধ্বংস/সংহার

শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় উচ্চ রক্তচাপ।

বায়ুমণ্ডলের যে স্তরে বজ্রপাতের সৃষ্টি হয় তার নাম ট্রপোমন্ডল।

অণুগুলোর মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি হয় তাপমাত্রার প্রভাবে।

তড়িতাহিত মেঘে যদি তড়িতের পরিমাণ বেশি হয়, তাহলে তা তড়িৎক্ষণের মাধ্যমে পৃথিবীতে চলে আসে। একে বজ্রপাত বলে।

কোনো প্রবাহী পদার্থে আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে নিমজ্জিত কোনো বস্তুর উপর তরল বা বায়বীয় পদার্থ লম্বভাবে যে উর্ধ্বমুখী বল ক্রিয়া করে তাকে প্লবতা বলে। নিমজ্জিত বস্তুর বিভিন্ন তলে প্রযুক্ত পার্শ্বচাপসমূহ...

আবহবিকারের মাধ্যমে মৃত্তিকা সৃষ্টি হয়।

নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে মন্থকূপ সৃষ্টি হয়।

হিমসিঁড়ির মধ্যে হিমবাহ-গলা জল জমে প্যাটানস্টার সৃষ্টি হয়।

মেঘ এবং আর্থের মধ্যে অথবা মেঘ ও মেঘের মধ্যে অথবা একই মেঘের চার্জ কেন্দ্রের মধ্যে বৈদ্যুতিক ডিসচার্জকে লাইটনিং বা বজ্রপাত বলে।