জিয়া হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে গঠিত বিচার বিভাগীয় কমিশনের নেতৃত্বে কে ছিলেন?

আইনসভা কর্তৃক প্রণীত কোনো আইন কিংবা শাসন বিভাগের কাজ সংবিধানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা বিচার বিভাগ কর্তৃক পর্যালোচনা করার ক্ষমতাই হলো বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা। বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা ধারণাটির উদ্ভব...

আইনসভা প্রণীত আইন ও শাসন বিভাগ কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত সংবিধানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না তা বিচার বিভাগ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখে। যদি আইনটি বা সিদ্ধান্তটি সংবিধানের সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ মনে হয় তবে...

বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনা এমন এক বিশেষ পদ্ধতি, যার মাধ্যমে বিচার বিভাগ দেশের আইন ও শাসন বিভাগের কার্যক্রমের সাংবিধানিক বৈধতা নির্ধারণ করে। বিচার বিভাগীয় পর্যালোচনার ক্ষমতাবলে বিচার বিভাগ সংবিধানবিরোধী যেকোনো আইন...

আপনি বললেন যে আপনার জীবিত সম চাচা পাবে কিনা,, আবার বললেন চাচা মৃত্যুর আগে পাগল ছিলেন। অর্থাত একবার বললেন চাচা জীবিত আরেকবার বললেন মৃত। আপনি আগে বলবেন তো আপনার চাচা...

স্বদেশী আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ ব্যানার্জী, বিপিনচন্দ্র পাল, বাল গঙ্গাধর তিলক প্রমুখ।

স্যার নিরিল র‍্যাডক্লিফের নেতৃত্বে সীমানা কমিশন গঠিত হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে তিন সদস্য বিশিষ্ট তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয়।

যুক্তফ্রন্টের নেতৃত্বে ছিলেন শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক, মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ও হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দী।

জিয়া হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে গঠিত ট্রাইব্যুনালের সভাপতি ছিলেন মেজর জেনারেল মোজাম্মেল হোসেন।

সর্বজনাব (১) ব্যারিস্টার ইশতিয়াক আহমদ, (২) বিচারপতি বিমলেন্দু বিকাশ রায় চৌধুরী, (৩) মেজর জেনারেল (অব) মইনুল হোসেন চৌধুরী, (৪) মোহাম্মদ হাফিজউদ্দিন, (৫) ব্রিগেডিয়ার (অব) আব্দুল মালেক, (৬) সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী,...