পাকিস্তান আমলের বহু শিল্প প্রতিষ্ঠান ব্যাংক, বীমা প্রভৃতি জাতীয়করণ কে কখন করেন?

কার্যভিত্তিক দিক বিবেচনায় যে ব্যাংক বিভিন্ন শিল্প-কারখানা স্থাপন, সম্প্রসারণ ও উন্নয়নে স্বল্পমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণদান করে তাকে শিল্প ব্যাংক বলে।

স্বল্পোন্নত ও শিল্পে অগ্রসর দেশগুলোতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়নের জন্য যে ব্যাংক অর্থ সরবরাহ করে সেটিই হলো ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ব্যাংক।

পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করেন।

কোন ব্যাংক কোম্পানি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপভুক্ত সংস্থাকে নির্দিষ্ট সময়ে তার মোট মূলধনের সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ ঋণ দিতে পারবে।

সমাজতান্ত্রিক শিল্পনীতি অনুসরণ করে দেশের বড় বড় শিল্প ও কল-কারখানাগুলো জাতীয়করণ করা হয়।

সাধারণভাবে সরকার কর্তৃক শিল্পের মালিকানা গ্রহণকে শিল্প জাতীয়করণ বলে।

যখন একটি সুচিন্তিত নীতির ভিত্তিতে দেশের শিল্প ও কল-কারখানা বেসরকারি মালিকানা হতে সরকারি ও নিয়ন্ত্রণে আনয়ন করা হয়, তখন তাকে শিল্প জাতীয়করণ বা রাষ্ট্রায়ত্তকরণ বলে।

শিল্প জাতীয়করণ একটি সমাজতান্ত্রিক পদক্ষেপ।

সরকার দীর্ঘ এক দশকের তিক্ত অভিজ্ঞতার আলোকে শিল্প জাতীয়করণ নীতি সংশোধন করে।

মালিকানার ভিত্তিতে বাংলাদেশে ২ ধরনের শিল্পপ্রতিষ্ঠান বিদ্যমান। যথা ১. রাষ্ট্রীয় মালিকানা শিল্প ও ২. ব্যক্তিমালিকানা শিল্প।