ব্রিটিশ সরকারের কী নীতি ছিল?

ভারত উপমহাদেশে বসবাসরত প্রধান দুটি সম্প্রদায় হিন্দু ও মুসলমানদের মধ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি করে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করার জন্যই ব্রিটিশরা ‘ভাগ কর ও শাসন কর’ নীতি গ্রহণ করেছিল। ব্রিটিশরা ১৯০ বছর...

ভারতবর্ষ ইংরেজদের শাসনাধীন একটি ব্রিটিশ উপনিবেশ।

ব্রিটিশ ভারতে সর্বাপেক্ষা বড় প্রদেশ ছিল বাংলা প্রেসিডেন্সি।

সঞ্জীবনী পত্রিকা সর্বপ্রথম ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে বয়কট আন্দোলনের পরামর্শ দেয়।

১৯৪৭ সালে ২০ ফেব্রুয়ারি মাসে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ঘোষণা দেন ভারতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে।

১৯৬২ সালের সংবিধানে ২১টি নীতি নির্ধারক মূলনীতি ছিল।

বিচারপতি লতিফুর রহমান সরকারের অন্যতম সাফল্য ছিল অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা।

চৌদ্দতম সংশোধনীর সরকারের আসল উদ্দেশ্য ছিল বিএনপি বিশেষ অনুগত ব্যক্তি এ কে এম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগ করা সেজন্য সংবিধান সংশোধন করে ৬৫ বছর থেকে ৬৭ বছর করা...

ঐতিহাসিক গঙ্গা পানি চুক্তি স্বাক্ষর।

মাগুরার শালিখা মোহাম্মদ আসনের উপনির্বাচনে বিএনপি সরকারের ব্যাপক কারচুপির অভিযোগে বিরোধী। দলগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে।