অবমূল্যায়ন কিভাবে জাতীয় আয় বৃদ্ধি করে?

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুসারে আন্তর্জাতিক মুদ্রার মানের সাথে দেশীয় মুদ্রার মান হ্রাস করাকে মুদ্রার অবমূল্যায়ন বা অপচয়ন বলে।

বৈদেশিক লেনদেন ঘাটতি দূর করার জন্য বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে যখন সরকার ব্যর্থ হয় তখন মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়।

১) দেশে অপূর্ণ নিয়োগ বিরাজমান থাকা দরকার। ২) রপ্তানি অবমূল্যায়নকারী দেশের দ্রব্যের যোগান ও আমদানি দ্রব্যের চাহিদা অস্থিতিস্থাপক হবে।, ৩) অবমূল্যায়নের পর রপ্তানি পণ্যের দাম দেশের অভ্যন্তরে বাড়বে না।

মুদ্রার অবমূল্যায়নের ফলে রপ্তানি বৃদ্ধি পায়। এই বাড়তি রপ্তানির জন্য উৎপাদন বাড়ানোর দরকার হয়। যার ফলে মুদ্রার অবমূল্যায়ন একটি দেশের উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

মোট জাতীয় আয়কে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যে ভাগফল পাওয়া যায়, তাকে মাথাপিছু আয় বলে।

১৩১৪ মার্কিন ডলার (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪-১৫)।

আমাদের পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয় মোট রপ্তানি আয়ের ৭.৫% ।

জাতীয় আয় ও মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করে জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে হলে শিল্প কাঠামোর বিকাশ সাধন করা একান্ত দরকার।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পক্ষেত্রে পণ্যের উৎপাদন ব্যয় অস্বাভাবিক হারে দুর্নীতি ও অদক্ষতা।

আমিষ বা প্রোটিন জাতীয়।