ম্যাকাইভার ও পেজ মনোভাবকে কোন তিন শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন?

কোন বস্তু বা বস্তুর প্রতীকের প্রতি ব্যক্তির মূল্যায়ন করবার প্রবণতা হচ্ছে মনোভাব” (১৯৫৯)।

দশটি

এম. আগছিল ১৯৭২ সালে মানুষের অবাচনিক যোগাযোগের সংকেতগুলোকে দশটি শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন।

ম্যাকাইভার ও পেজ (Maclver and Page) এর মতে গোষ্ঠী বলতে এমন একটি জনসমষ্টিকে বুঝায় যেখানে পরস্পরের মাঝে একটি সামাজিক সম্পর্ক বিরাজ করছে।

এলউড (C. A. Ellwood) তার 'Psychology of Human Society' গ্রন্থে গোষ্ঠীকে দুটি শ্রেণিতে ভাগ করেছেন।

ম্যাকাইভার ও পেজ (Maclver and Page) প্রধানত ব্যক্তির সাথে ব্যক্তির সম্পর্কের গুরুত্বের মাত্রার উপর ভিত্তি করে তারা মনোভাবকে তিন শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন।

এম. আগছিল ১৯৭২ সালে মানুষের অবাচনিক যোগাযোগের সংকেতগুলোকে দশটি শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন।

প্লেটো সমাজের মানুষকে তিন শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন।

পুঁজিবাদী সমাজের মানুষ প্রধানত দুই শ্রেণিতে বিভক্ত। যথা ১. পুঁজির মালিক বা শিল্পপতি শ্রেণি ও ২. শ্রমিক শ্রেণি বা মেহনতি জনতা।

১৯৮৯ সালের 'World Development Report অনুযায়ী সমগ্র পৃথিবীর দেশগুলোকে তিন শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে।