সুলতান মাহমুদ মন্দির আক্রমণ করেছেন কেন?

১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দের ১১ ই জুলাই।

কার্পাশ ফল।

মহুয়ার মাটির বোতল।

‘আমার পরিচয়’ কবিতায় কবি বাঙালি জাতির বিদ্রোহের ইতিহাস বোঝাতে কৈবর্ত বিদ্রোহের উল্লেখ করেছেন। বাঙালি জাতি সংগ্রামী জাতি। তারা যুগ যুগ ধরে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছে। জীবন বাজি রেখে অন্যায়কে রুখে দিয়েছে...

‘আমার পরিচয়’ কবিতায় কবি পাহাড়পুরের বৌদ্ধবিহারের উল্লেখ করে বাঙালির প্রত্নতাত্বিক ঐতিহ্যের কথা বোঝাতে চেয়েছেন। বাঙালি জাতির রয়েছে এক সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। যুগে যুগে বাংলার রাজারাজড়ারা বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শন স্থাপন করে...

ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়- চরণটিতে ধর্মের নামে স্বার্থপূজারিদের প্রকৃত রূপ উন্মোচিত করা হয়েছে। মন্দির হচ্ছে হিন্দু ধর্মের উপাসনার স্থান। সকলেই সেখানে ধর্ম-চর্চা করার অধিকার রাখে। কিন্তু ধর্মের...

পূজারীর মাঝে কোনো মানবতাবোধ না থাকায় সে ভুখারিকে দেখে দ্রুত মন্দির বন্ধ করে দেয়। পূজারী ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকলেও তার মাঝে কোনো মানবতাবোধ নেই। সে শুধু নিজের স্বার্থকেই বড় করে...

সুলতান মাহমুদের ভারত আক্রমণের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল ভারতের বিপল ধন-ঐশ্বর্য সংগ্রহ করা। গজনির শাসনব্যবস্থা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা এবং এটিকে সমৃদ্ধিশালী ও আকর্ষণীয় নগরীতে পরিণত করা সুলতান মাহমুদের উদ্দেশ্য ছিল। এছাড়া একটি...

ব্যঙ্গোক্তি একটি মানসিক আক্রমণ।

রাগ থেকে আক্রমণ সৃষ্টি হয়।