এখানে বিভীষণের জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব এবং জাতি জলাঞ্জলি দিয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করে রামানুজ লক্ষ্মণকে নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে নিয়ে আসার কাজের কথা বলা হয়েছে। ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতাটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ-কাব্যের’ ‘বধো’ (বধ) নামক ষষ্ঠ সর্গ থেকে সংকলিত হয়েছে। কবি এ অংশে বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ তাঁর নিজের পরিচয়, উদ্দেশ্য এবং লক্ষ্মণকে বিভীষণের সহায়তা করা উচিত-অনুচিত দিকগুলো চমৎকারভাবে তুলে ধরেছেন। স্বর্ণলঙ্কাপুরীকে রামচন্দ্রের হাত থেকে বাঁচাতে এবং যুদ্ধজয় করতে মেঘনাদ দায়িত্ব গ্রহণ করে। যুদ্ধে