কবি আঠারো বছর বয়সকে দুঃসহ বলেছেন। এ বয়স মানবজীবনের এক উত্তরণকালীন পর্যায়। কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ করে মানুষ এ বয়সে। অন্যদের ওপর নির্ভরশীলতা পরিহার করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর প্রস্তুতি নিতে হয় তাকে। এদিক থেকে তাকে এক কঠিন সময়ের দুঃসহ অবস্থায় পড়তে হয়।
মুক্তিযুদ্ধে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের অবদানের প্রসঙ্গটি বোঝাতে শামসুর রাহমান ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় বিভিন্ন পেশার মানুষের কথা বলেছেন। স্বাধীনতার জন্য মানুষের যে ব্যাকুলতা তার চিত্র প্রকাশিত হয়েছে শামসুর...
কবিতার বিষয়বস্তু হিসেবে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য আঠারো বছর বয়সকে তারুণ্যের প্রতীক হিসেবে নির্ধারণ করেছেন। আঠারো বছর বয়স হচ্ছে কৈশোর থেকে তারুণ্যে পদার্পণের উপযুক্ত সময়। এই বয়সেই মানুষ নিজেকে বুঝতে শেখে,...
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতা অনুযায়ী তারুণ্যের আত্মত্যাগ হওয়া উচিত কল্যাণকর ও দেশসেবামূলক কাজে। তারুণ্য এক অসীম এবং দুর্নিবার প্রাণশক্তির প্রতীক। তরুণেরা তার এই প্রাণশক্তিকে যেমন ধ্বংসাত্মক কাজে...
আঠারো বছর বয়স জীবনের জন্য এক যুগসন্ধিক্ষণ। এ সময় আসে বিভিন্ন বাধা-বিপত্তি ও নানা ধরনের ঝুঁকি। তাই কবি এ বয়সকে দুঃসহ বলেছেন। কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তাঁর ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায়...
আঠারো বছর বয়স ভয়ংকর, কেননা এ বয়সে সঠিক নির্দেশনা না পেলে বিপদে পড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। আঠারোর মূলশক্তি হচ্ছে তার গতি, স্পর্ধা এবং ঝুঁকি নেবার মানসিকতা। কিন্তু এ ঝুঁকি...
‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় আঠারো বছর বলতে কেবল বয়সকেই বুঝানো হয়নি। বরং এই বয়সের চেতনা পুরো বয়সে প্রতিফলিত করে সফলতা লাভের প্রয়াসকে বোঝায়। না, আঠারো বছর বয়স বলতে এ কবিতায়...
আঠারো বছর বয়সে মানুষ কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ করে। এ সময় তাকে নানা বাধা ও ঝুঁকি অতিক্রম করতে হয়। তাই কবি আঠারো বছর বয়সকে দুঃসহ বলেছেন। তারুণ্যের কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য...
আঠারো বছর বয়সে তরুণেরা ঝুঁকি নেয় স্বাধীনভাবে মাথা উঁচু করে বাঁচার। তাই আঠারো বছর বয়স মাথা নোয়াবার নয়। আঠারোর উদ্দামতায় ঋদ্ধ যুবকরা কখনো মাথা নত করে না। কারণ, এ বয়সে...