‘আয়ু যেন শৈবালের নীর’ বলতে বোঝানো হয়েছে, আয়ু শৈবালের শিশিরের মতোই ক্ষণস্থায়ী। সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। এই সময়ের স্রোতে মানুষের আয়ুও দ্রুতই ফুরিয়ে যায়। শৈবালের ওপর জমে থাকা শিশিরের চিহ্নের স্থায়িত্ব খুবই সামান্য। মানুষের জীবনও তাই। মানুষের জীবনের এই ক্ষণস্থায়িত্ব বোঝাতেই কবি আয়ুকে শৈবালের শিশিরের সাথে তুলনা করেছেন।