জগদীশচন্দ্র বসুর উদ্ভিদ শরীর তত্ত্বের আকার সমূহের মধ্যে উদ্ভিদের বৃদ্ধি রেকর্ড করার জন্য ‘ক্রেস্কোগ্রাফ’ আবিষ্কার, অভিসীমিত মাত্রায় নড়াচড়া এবং কীভাবে উদ্ভিদ বিভিন্ন উদ্দীপকের প্রতি সাড়া দেয় তা উল্লেখযোগ্য।
গবেষণাগারে জগদীশচন্দ্র বসু কীভাবে দূরবর্তী স্থানে তারের সাাহয্য ছাড়া কোনো রেডিও সংকেতকে পাঠানো যায় এ বিষয়ে বিস্তর গবেষণা করেন এবং সফল হন। ১৮৯৫ সালে তিনি ইতিহাসে প্রথম বারের মতো দূরবর্তী...
জীবপদার্থবিজ্ঞানে জগদীশচন্দ্র বসুর উল্লেখযোগ্য অবদান হলো, উদ্ভিদ কীভাবে উদ্দীপকের প্রতি সাড়া দেয়, এর পরিবহনের প্রকৃতি নিয়ে। আগে ধারণা করা হতো বিভিন্ন উদ্দীপনায় উদ্ভিদের সাড়া দেওয়ার প্রকৃতি রাসায়নিক, কিন্তু তিনি দেখাতে...