কোন বিদেশীলেখকের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি?

সকলের তরে সকলে আমরাপ্রত্যেকে আমরা পরের তরেকেবল নিজের স্বার্থরক্ষাই মানব জীবনের লক্ষ্য নয়। পরস্পর পরস্পরের কল্যাণে ও উপকারের মাধ্যমেই গড়ে উঠেছে মানব সভ্যতা। পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতাই মানব জাতির সমাজ...

বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ রচনা করেন দীনেশচন্দ্র সেন

চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজসভায় উপস্থিত গ্রিক্দূত মেগাস্থিনিসের রচনা থেকে আমরা মৌর্যযুগের ইতিহাস জানতে পারি

বাংঙ্গালি দ্রাবিড় জাতি থেকে আগত।

ইতিহাস শব্দ ইতিহ শব্দ থেকে এসেছে।

ক্রোমোজোমের সংখ্যা বা গঠন দেখেই এক প্রজাতি থেকে অন্য প্রজাতিভুক্ত জীবকে আলাদা করা যায়।

আকাশে তো আমি রাখি নাই মোর উড়িবার ইতিহাস।- এ বাক্যে ‘আকাশে’ শব্দটি অধিকরণ কারকে সপ্তমী বিভক্তি

আমরা বই খাতা ধরে রাখতে পারি ঘর্ষণের কারনে।

বাংলা সহিত্যের প্রথম ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ রচনা করেন দীনেশ চন্দ্র সেন

মেরুদন্ডী অস্থিসন্ধির কারণে আমরা দেহকে সামনে পিছনে বাঁকাতে পারি।