দেবতাদের কাছে মঙ্গল কামনা করা হয় কোন কাব্যে?

শ্রীকৃষ্ণগকীর্তন কাব্যে মোত পদ সংখ্যা ৪১৮

অন্নদামঙ্গল কাব্যে আদি রস এবং হাস্যরস রস প্রাধান্য পেয়েছে

শিবায়নের কবি শঙ্কর চক্রবর্তী কবি তাঁর কাব্যে ‘দ্বিজ কবিচন্দ্র’ ভণিতা ব্যবহার করেছেন

অস্তিত্বের দাবিকারী ব্যক্তি।

বিহারীলাল চক্রবর্তী কবির কাব্যে প্রথম আত্মনিষ্ট প্রকৃতিচেতনার পরিচয় পাওয়া যায়

আপনা রাখিলে ব্যর্থ জীবন সাধনাজনম বিশ্বের তরে পরার্থে কামনা।মূলভাব : মানুষ তার সামগ্রিক জীবন প্রণালিকে সার্থক ও সুন্দর করে গড়ে তুলতে চায়। কিন্তু অনেকেই সার্থকতার প্রকৃত স্বরূপ সম্পর্কে অনবিজ্ঞতার কারণে...

“কিন্তু মঙ্গল আলোকে আমার শুভ উৎসব উজ্জ্বল হইয়া উঠিল”- উদ্ধৃতাংশটি রবি ঠাকুরের কাবুলিওয়ালা গল্প থেকে নেয়া হয়েছে।

বৌদ্ধধর্মে জাগতিক কামনা-বাসনার অবসানের জন্য অষ্টাঙ্গিক মার্গের কথা বলা হয়েছে।

মনসা মঙ্গল কাব্য রচিত হয় সুলতান হুসেন শাহের সময়ে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বলাকা কাব্যে গতিবাদ তত্ত্বেরপ্রকাশ ঘটেছে