শুধুমাত্র বিঙ্গ মুসলিমরা উত্তর দিবেন 

হিন্দুরা, খিষ্টানরা তারা বিয়ে করে তাদের ধর্ম  অনুসারে। ইসলামের অনুসারে নয়।

যেহেতু তারা ইসলামের মোতাবেক বিয়ে  করেনি 

সে ক্ষেত্তে বিয়ের পর তাদের যৌন মিলন কি যিনা/ব্যভিচার/ হারাম বলে গন্য হবে ?  

ও তাদের সন্তান কি ইসলামের দৃষ্টিতে বৈধ হবে ?  বা জারজ হবে কি ?  


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আপনার প্রশ্নের উত্তর কোরআন/ হাদীস/ফেকাহ/ইসলামের ইতিহাস/ থেকে দিব, 

কোরআন থেকে: 👉👉👉  হিন্দু/ বৌদ্ধ/ খ্রিস্টান/ ইত্যাদির ধর্মের বিয়ে, তাদের ধর্মের অনুযায়ী হলে ইসলামে তাদের সহবাস, সন্তান, দাম্পত্য জীবন বৈধ, কেননা কুরআনে কারিমে সূরা কাফিরুনের ৬ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ( যার যার ধর্ম তার তার ) নবী কারীম (সাঃ) এর সাথে বিয়াদবী করার কারনে সুরা ক্বলামের, ১০-১৩ আয়াতে ওয়ালীদ ইবনে মুগীরাকে আল্লাহ তাআলা তাকে কয়েকটি গালি দিয়েছেন, তার মধ্যে একটি হল জারজ সন্তান, ঘটনাক্রমে জানা যায়, তার পিতা বাড়িতে না থাকার কারণে, তার মা যৌবনের উত্তেজনায় একটি রাখালের সাথে সহবাস করে আর ঐসময় তার গর্ভপাত হয়, 

হাদীস থেকে:👉👉  নবী কারীম (সাঃ) হাদীস শরিফে বলেন তাদের ধর্ম তাদেরকে পালন করতে দাও কাউকে জোর করে মুসলমান বানাইওনা,

ফেক্বাহ থেকে:👉👉  কোন মুসলমান এর সঙ্গে যদি অন্য ধর্মের ছেলে/মেয়েদের বিয়ে হয়, আগে তাকে মুসলিম করে ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী বিয়ে করে নেওয়া, অন্যথায় বৈধ নয়, যদি কোন বিধর্মী স্বামী স্ত্রী একসাথে মুসলমান হয়, মুসলমান হওয়ার পর ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিয়ে হতে হবে, তারপর সহবাস করতে পারবে অন্যথায় বৈধ নয়,

ইতিহাস থেকে:👉👉  নবী কারীম (সাঃ) যখন ইসলামের দাওয়াত দেন,  ঐসময় নবী কারীম (সাঃ) এর হাতে যারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন, তারা পূর্বে অন্য ধর্মের অনুসারী ও তাদের পিতা মাতা অন্য ধর্মের অনুসারী ছিলেন, যোগ যোগ ধরে যত নবী রাসুলগন এসেছেন এবং তাদের হাতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারীরা পূর্বে অন্য ধর্মের অনুসারী ছিলেন ও তাদের পিতা মাতা,  অনুসারী ও তাদের পিতা মাতা অন্য ধর্মের অনুসারী ছিলেন, যোগ যোগ ধরে যত নবী রাসুলগন এসেছেন এবং তাদের হাতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারীরা পূর্বে অন্য ধর্মের অনুসারী ছিলেন ও তাদের পিতা মাতা, 

আশা করি উত্তর পেয়েছেন 

md.mosarof Hossain sir,,apnake ami ekta question korte cai...

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আপনার প্রশ্নের উত্তর কোরআন/ হাদীস/ফেকাহ/ ইসলামের ইতিহাস/ থেকে দিব, 

কোরআন থেকে: 👉👉👉  হিন্দু/ বৌদ্ধ/ খ্রিস্টান/ ইত্যাদির ধর্মের বিয়ে, তাদের ধর্মের অনুযায়ী হলে ইসলামে তাদের সহবাস, সন্তান, দাম্পত্য জীবন বৈধ, কেননা কুরআনে কারিমে সূরা কাফিরুনের ৬ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেন, ( যার যার ধর্ম তার তার ) নবী কারীম (সাঃ) এর সাথে বিয়াদবী করার কারনে সুরা ক্বলামের, ১০-১৩ আয়াতে ওয়ালীদ ইবনে মুগীরাকে আল্লাহ তাআলা তাকে কয়েকটি গালি দিয়েছেন, তার মধ্যে একটি হল জারজ সন্তান, ঘটনাক্রমে জানা যায়, তার পিতা বাড়িতে না থাকার কারণে, তার মা যৌবনের উত্তেজনায় একটি রাখালের সাথে সহবাস করে আর ঐসময় তার গর্ভপাত হয়, 

হাদীস থেকে:👉👉  নবী কারীম (সাঃ) হাদীস শরিফে বলেন তাদের ধর্ম তাদেরকে পালন করতে দাও কাউকে জোর করে মুসলমান বানাইওনা,

ফেক্বাহ থেকে:👉👉  কোন মুসলমান এর সঙ্গে যদি অন্য ধর্মের ছেলে/মেয়েদের বিয়ে হয়, আগে তাকে মুসলিম করে ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী বিয়ে করে নেওয়া, অন্যথায় বৈধ নয়, যদি কোন বিধর্মী স্বামী স্ত্রী একসাথে মুসলমান হয়, মুসলমান হওয়ার পর ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী তাদের বিয়ে হতে হবে, তারপর সহবাস করতে পারবে অন্যথায় বৈধ নয়,

ইসলামের ইতিহাস থেকে:👉👉  নবী কারীম (সাঃ) যখন ইসলামের দাওয়াত দেন,  ঐসময় নবী কারীম (সাঃ) এর হাতে যারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন, তারা পূর্বে অন্য ধর্মের অনুসারী ও তাদের পিতা মাতা অন্য ধর্মের অনুসারী ছিলেন, যোগ যোগ ধরে যত নবী রাসুলগন এসেছেন এবং তাদের হাতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারীরা পূর্বে অন্য ধর্মের অনুসারী ছিলেন ও তাদের পিতা মাতা,  অনুসারী ও তাদের পিতা মাতা অন্য ধর্মের অনুসারী ছিলেন, যোগ যোগ ধরে যত নবী রাসুলগন এসেছেন এবং তাদের হাতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারীরা পূর্বে অন্য ধর্মের অনুসারী ছিলেন ও তাদের পিতা মাতা, 

আশা করি উত্তর পেয়েছেন 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কোন ধর্মের অনুসারী যদি তাদের ধর্মের অনুসারে বিয়ে করে থাকে সেক্ষেত্রে তাকে জারজ বলতে পারবেন না। কারণ সে তাদের প্রথানুযায়ী বিয়ে করেছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনাকে একটি বই সাজেস্ট করতেছি। সেটির পড়ুন, সমাধান পাবেন।

বইয়ের নামঃ পর্দা সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর পিডিএফ (গুগল সার্চ করুন, পিডিএফ পাবেন।) 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ