‘মহান আল্লাহর নিকট সবচেয়ে ঘৃণিত হালাল হচ্ছে তালাক’।-উক্তিটি কার?

“যে লড়ে যায় আল্লাহর বাণীকে বিজয়ী করার জন্যে সেই আল্লাহর পথে ( জিহাদ করে )।”-উক্তিটি হযরত মুহাম্মদ (সা) এর।

“তোমরা আল্লাহর কিতাবকে আঁকড়ে ধরো। এর হালালকে হালাল বলে গ্রহণ করো এবং এর হারামকে হারাম বলে বর্জন করো।”-উক্তিটি হযরত মুহাম্মদ (সা) এর।

“শ্রেষ্ঠ আমল হলো, আল্লাহর জন্যে ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্যে ঘৃণা করা।”-উক্তিটি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামে এর।

‘হে আবুযার! ঐ ব্যক্তি কেয়ামতের দিন মহান আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট, যে নিজের জ্ঞান হতে উপকৃত হয়না’-উক্তিটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর।

‘আল্লাহর নিকট বিবাহের মত প্রিয় কোন বন্ধন ইসলাম ধর্মে নেই’-উক্তিটি মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (স.) এর।

‘যে মু’মিন মানুষের সাথে মেশে এবং তাদের ঝামেলা সহ্য করে, মহান আল্লাহর দরবারের তাদের পুরস্কার ঐ মু’মিন অপেক্ষা বৃহৎ যে মানুষের সাথে মেশে না এবং তাদের ঝামেলাও সহ্য করে না’-উক্তিটি...

‘যে ব্যক্তি জনগণের মাঝে সবচেয়ে প্রিয় হতে চায়, তার উচিত গুনাহ হতে দূরে সরে মহান আল্লাহর তাকওয়া অর্জন কর’-উক্তিটি মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (স.)এর।

‘পরিত্রাণের একমাত্র পথ তোমরা হচ্ছে মহান আল্লাহকে ধোকা দিও না, এমনটি করলে মহান আল্লাহও তোমাদেরকে ধোকা দিবেন। কেননা যে ব্যক্তি আল্লাহকে ধোকা দেয় মহান আল্লাহও তাকে ধোকা দেন এবং তার...

‘মহান আল্লাহ্ যে কর্ম সম্পাদনের নির্দেশ তোমাদেরকে দিয়েছেন তা তোমরা সম্পাদন করো কিন্তু তোমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে [আল্লাহ ব্যতীত] অন্য কেউ’-উক্তিটি মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (স.)এর।

‘তাকওয়া অর্জন কর এবং লোক দেখানো হতে দূরে থাকো, কেননা লোক দেখানো বা রিয়া হচ্ছে মহান আল্লাহর সাথে শিরক করা। লোক দেখিয়ে কর্ম সম্পাদনকারীকে কেয়ামতের দিন ৪টি নামে ডাকা হবে...