কোন মানুষ যদি নামায পড়তে ভুলে যায় তবে উহা কখন আদায় করবে?

যদি হাওয়া খেতে হয়,নদীর ধারে যাও। যদি সুন্দর পর্বত দেখতে চাও, তাহলে হিমালয়ে যাও। ভালো মানুষ হতে হলে‘ভালো মানুষের সঙ্গে মিশতে হয়, ভালো মানুষের লেখা পড়তে হয়, ভালো মানুষের জীবনী...

“যদি উড়তে না পার, তবে দৌড়াও; যদি দৌড়াতে না পার, তবে হাঁটো; হাঁটতে না পারলে হামাগুড়ি দাও। যে অবস্থাতেই থাকো, সামনে চলা বন্ধ করবে না”-উক্তিটি মার্টিন লুথার কিং এর।

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “যে ব্যক্তি বার রাকাত নামায যথারীতি আদায় করবে, তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ করা হবে।” উক্ত বার রাকাত নামায হল পাঁচ ওয়াক্তের সাথে...

ফজরের নামায আদায় করলে মানুষ আল্লাহর যিম্মাদারীর মধ্যে এসে যায়।

এশার নামায জামাতের সাথে আদায় করলে অর্ধেক রাত্রি নফল নামায পড়ার ছোয়াব পাওয়া যায়।

ফজরের নামায জামাতের সাথে আদায় করলে পূর্ণ রাত্রি নফল নামায পড়ার ছোয়াব পাওয়া যায়।

রাসূল বলেন, “মানুষ যদি জানতো এই দুনামাযে কি পুরস্কার রয়েছে, তবে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তাতে উপস্থিত হত।” নামায দুটি এশা ও ফজর নামায।

যে ব্যক্তি দিনে-রাতে ১২ রাকাত সুুন্নাত নামায নিয়োমিত আদায় করবে,তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরী করা হবে।

ক্বিবলা অনুসন্ধান করে ব্যর্থ হয়ে অনুমান করে নামায আদায় করেছে। পরে জানতে পারল যে, ক্বিবলার দিকে সে নামায পড়েনি। তার নামায হয়ে যাবে, উহা ফিরিয়ে পড়তে হবে না।

তায়াম্মুম করে নামায পড়ার পর সময় পার হওয়ার আগেই যদি পানি পাওয়া যায়, তবে নামায ফিরিয়ে পড়তে হবে না।