মানবদেহে প্রতি মিনিটে কতটি মহাজাগতিক রশ্মি প্রবেশ করে?

ইয়াসিন 10 মিনিটে 500 শব্দ এবং স্বর্ণ 10 মিনিটে 400 শব্দ টাইপ করে দুজন একসাথে কাজ করে 3600 শব্দ মোট 40 মিনিটে টাইপ করবে

তেজস্ক্রিয় পদার্থ হতে আলফা, বিটা, গামা রশ্মি নির্গত হয় এটি সর্ব প্রথম আবিষ্কার করেন মাদাম কুরি।

চোখের লেন্স দ্বারা প্রতিসরিত আলোক রশ্মি রেটিনার ওপর উল্টো বিশ্ব গঠন করে।

প্রতি মিনিটে পালসের গতি ৬০ এর কম হয় জন্ডিস হলে।

পরিণত মানবদেহে প্রতি ঘনমিলিমিটার রক্তে অণুচক্রিকার সংখ্যা প্রায় আড়াই লক্ষ।

অতি বেগুনি রশ্মি ছড়ায় সকাল ৯টা থেকে ৩টা পর্যন্ত, এসময় ছায়া নিজের চেয়ে ছোট থাকে।

প্রাকৃতিক বিকিরণ হতে যে রশ্মি নির্গত হয় তাকে মহাজাগতিক বিকিরণ বলে

মহাজাগতিক বিকিরণের অন্তর্গত উচ্চশক্তির রশ্মি তেজস্ক্রিয় মহাজাগতিক রশ্মি হিসেবে পরিচিত

এক্স-রশ্মি রোগাক্রান্ত কোষ ধ্বংস করে।

“যে মানুষের প্রতি দয়া করেনা, আল্লাহ তার প্রতি দয়া করেন না।”-উক্তিটি মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর।