চিংড়ি চাষ ব্যবস্থাপনা কয়টি ভাগে বিভক্ত?

ঋতু অনুসারে ভারতের ফসল দুই ভাগে বিভক্ত। খারিফ ও রবি শস্য।

বাংলাদেশের মোট আবাদি জমির শতকরা ১০ভাগে পাট চাষ করা হয়।

কোষ বিভাজনের সময় ক্রোমোজন যে দুটি ভাগে বিভক্ত হয় তাদের প্রত্যেকটিকে বলে ক্রোমাটিভ।

তড়িৎ প্রবাহের দ্বারা দ্রবণের যে দ্রবটিকে দুই ভাগে বিভক্ত বা বিশ্লেষণ করা হয় তাকে তড়িৎ বিশ্লেষ্য পদার্থ বলে।

বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে চিংড়ির বাণিজ্যক উৎপাদন প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরংক্ষণ ফলিত প্রাণিবিদ্যার যে শাখায় আলোচনা করা হয় তাকে চিংড়ি চাষ বলে

চিংড়ি চাষ তিন প্রকার। যথা- ক. সনাতন পদ্ধতি খ. মাধ্যমিক কলাকৌশল পদ্ধতি গ. উন্নত কলাকৌশল পদ্ধতি

আধুনিক পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ পদ্ধতিগুলো হলো- পূর্ণবয়স্ক চিংড়ি সংগ্রহ, আতুর পুকুর, মজুদ পুকুর

অ্যাকুয়াকালচারকে চাষ ব্যবস্থাপনার উপর ভিত্তি করে তিন ভাগে ভাগ করা যায়

পাল যুগের সমাজের জনগোষ্ঠী চার ভাগে বিভক্ত ছিল।

ধানক্ষেতে গলদা চিংড়ি চাষ করা যায়।