শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

 জৌনপুরের শেষ শর্কী  সুলতান এর নাম সুলতান হোসেন শাহ শর্কী

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

অ্যান্টিবায়োটিক হলো অণুজীব নাশ বা বৃদ্ধিরোধকারী ঔষধ। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ছোটখাটো শারীরিক অসুস্থতায় নিজের উপর ডাক্তারি বিদ্যা জাহির করেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। আমরা প্রায় সবাই প্রচলিত বিভিন্ন ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই কম-বেশি খেয়ে থাকি। যদিও কোন ওষুধই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া ঠিক নয়। কিন্তু যদি কোন এন্টিবায়োটিকের কথা বলতে হয়, তবে অবশ্যই এর সঠিক মাত্রা,ব্যবহার বিধি,এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনা ইত্যাদি বিস্তারিত জেনে তবেই তা গ্রহন করা উচিত। অ্যান্টিবায়োটিকগুলো মূলত কাজ করে antibacterial হিসেবে, অর্থাৎ শরীরের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসের জন্য। বলা যায় যে ওষুধ ব্যাকটেরিয়ার গতিবৃদ্ধি বিশেষ ভাবে বা সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয়,সেগুলোই হল অ্যান্টিবায়োটিক। বিভিন্ন রকমের ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট সংক্রামক রোগ যেমন সিফিলিস, ,সালমোনেলা, মেনিনজাইটিস এবং সালমোনেলা ইত্যাদি রগের চিকিৎসায় বিশেষ ভাবে এসব ওষুধ ব্যবহারিত হয়। অন্যদিকে আমাদের শরীরে খারাপ ব্যাকটেরিয়ার পাশাপাশি উপকারি ব্যাকটেরিয়াও আছে । তাই কোন অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ শরীরে প্রয়োগের আগে এর সম্পর্কে সব কিছু জেনে নেয়াই ভাল। সাধারনত আমাদের শরীরের ইমিউন সিস্টেমের কারনে দেহে ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া সংখ্যায় বাড়তে পারে না। রক্তের শ্বেতকণিকা ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়াকে আক্রমণ করে অনবরতভাবে ধ্বংস করতে থাকে। কখনও দেহে এই শ্বেতকণিকার আক্রমন সঠিক ভাবে কাজ করতে না পারলে বা বাধাগ্রস্ত হলে আমাদের শরীরে ব্যাকটেরিয়াজনিত সমস্যা দেখা দেয়। যার একমাত্র সমাধান সঠিক মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক সেবন। অ্যান্টিবায়োটিক শব্দটি ১৯৪২ সালে Selman Waksman দ্বারা প্রথমবার ব্যবহার করা হয়। আমরা সবাই পেনিসিলিন এর নাম শুনেছি আর এর আবিস্কার এর কাহিনিও আমাদের সবার জানা। এটিই হল চিকিৎসা বিজ্ঞানের সর্বপ্রথম আবিষ্কৃত এন্টিবায়োটিক ওষুধ ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ