অ্যাসিনক্রেনাস ও সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের মধ্যে পার্থক্য গুলো হলো: সিনক্রোনাসঃ ১. যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে ডেটা সমূহকে ব্লক আকারে ভাগ করে প্রতি বার ১টি করে ব্লক ট্রান্সমিট করা হয় তাকে সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। ২. এ পদ্ধতিতে প্রেরক স্টেশন প্রথমে ডেটাকে প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইসে সংরক্ষণ করা হয়। ৩. প্রতি ব্লকে বিরতির সময় সমান থাকে। ৪. এই পদ্ধতিতে ডেটা চলাচলের গতি বেশি। ৫. সময় তুলনামূলক কম লাগে। ৬. এটি তুলনামূলক ব্যয়বহুল। ৭. প্রতিটি ব্লকের ডেটার শুরুতে হেডার ইনফরমেশন থাকে এবং শেষে একটি টেইলার ইনফরমেশন থাকে। ৮. এটির ইনস্টলেশন ব্যয় অত্যন্ত বেশি। অ্যাসিনক্রোনাসঃ ১. যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক হতে ডেটা গ্রাহকে ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট করা হয় তাকে অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন বলে। ২. ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্যে প্রেরকের কোন প্রাথমিক সংরক্ষণের মাধ্যমের প্রয়ােজন হয় না। ৩. একটি ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট হবার পর আরেকটি ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট করার মাঝখানে বিরতির সময় সমান নাও হতে পারে। ৪. এই ট্রান্সমিশনে গতি কম ও দক্ষতা কম। ৫. সময় তুলনামূলক বেশি লাগে। ৬. এটি তুলনামূলক সস্তা। ৭. প্রতিটি ক্যারেক্টারের শুরুতে একটি স্টার্ট বিট থাকে। ৮. এটির ইনস্টলেশন ব্যয় অত্যন্ত কম।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ