Answered Nov 18, 2019
অযোধ্যা নগরীর সুরক্ষার জন্য চতুর্দিক যে অস্ত্র দিযে সজ্জিত ছিল সেই অস্ত্রের নাম ছিল শতঘ্নী।
পরিবেশ সুরক্ষার জন্যে টাইম ম্যাগাজিন অধ্যাপক আবুল হুসসামকে গ্লোবাল হিরো উপাধি প্রদান করেন।
২৪০ জন লোক একটি বনভোজনে যায়। সেখানে যতজন মহিলা ছিল তার থেকে ২০ জন পুরুষ বেশি ছিল। আবার যতজন শিশু ছিল তার থেকে ২০ জন প্রাপ্তবয়স্ক ছিল। বনভোজনে ২৫ জন...
অযোধ্যা নগরী লম্বায় আটচল্লিশ ক্রোশ, আর চওড়ায় ছিল বারো ক্রোশ।
এই নগরীর চারিদিকে প্রকাণ্ড দেওয়ালের উপরে লোহার কাটা দেওয়া,তাতে ভয়ংকর অস্ত্রসকল সাজানো থাকত।
অস্ত্রের নাম শতঘ্নী রাখা হয় কারণ, এই অস্ত্রটি ছুঁড়ে মারলে একশত লোক একবারে মারা যেত।
অযোধ্যা নগরী দেখতে খুব সুন্দর ছিল।
অযোধ্যা নগরটি দামি পাথরের তৈরি ছিল।
অযোধ্যা নগরীতে চোর ও ডাকাতের উৎপাত একেবারেই ছিল না
লবণ চাষের ‘কিং অব কিং’রাজা বলা হয় চৈত্র মাসকে
বিশ্বের একমাত্র দক্ষিণ আফ্রিকা পরমাণু অস্ত্রের অধিকারী হয়েও পরমাণু অস্ত্র ধ্বংস করে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন