কোন সূরা পাঠ করিলে অভাব দুর হইয়া যায়?

একজন বান্দা একমাত্র সেজদাহের সময় আল্লাহর অতি নিকটে চলে যায়।আর হাত তুলে মুনাজাতের চেয়ে সেজদাহের সময় চাওয়াটাকে আল্লাহ অনেক বেশি পছন্দ করেন।সেজদাহের সময় আপনি আপনার মনের যাবতীয় চাওয়া চেয়ে নিতে...

যে ব্যক্তি ১বার সূরা ইকলাস পাঠ করবে আল্লাহ তায়াল তাকে কোরআন শরীফের ১ /৩ পাঠ করার সাওয়াব দান করবেন।আর কেও যদি ৩বার পাঠ করে তাহলে সমপূর্ন কোরআন ১বার খতম করার...

হযরত উসমান (রা.) মদিনার অধিবাসীদের পানির অভাব দূর করার জন্য তিনি ১৮০০০ দিনার (স্বর্ণমুদ্রা) ব্যয় করে একটি কূপ ক্রয় করে তা ওয়াকফ্ করে দেন।

সূরা রাহমান স্বপ্নে পাঠ করলে হজ্জ করবার সৌভাগ্য হবে।

সূরা মুলক পাঠ করলে কবরের আজাব থেকে নাজাত পাওয়া যায়।

প্রতি জুমার দিন সূরা কাহাফ পাঠ করিলে দাজ্জালের ফিৎনা হইতে মুক্তি পাওয়া যায়।

সূরা ফালাক ও সূরা নাস পাঠ করিলে যাদু টোনা হইতে মুক্তি পাওয়া যায়।

প্রতিদিন ফজরের পর সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে যাবতীয় প্রয়োজন মিটিয়ে দেওয়া হয়।

হযরত ওমর (রা) কে তার বোন সুরা ত্বোহা পাঠ করে শোনালেন।

জাবের রা. হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: «مَنْ قَالَ : سُبْحَانَ اللهِ العَظِيمِ وَبِحَمْدِهِ، غُرِسَتْ لَهُ نَخْلَةٌ فِي الجَنَّةِ» رواه الترمذي “যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আযীম ওয়া বিহামদিহ’ পড়ে,...