যৌগরুঢ় শব্দ কাকে বলে?

যেসব শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে অল্প পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় চলে এসেছে, সেসব শব্দকে অর্ধ-তৎসম শব্দ বলে। যেমন : কেষ্ট, পেন্নাম, নেমন্তন্ন, জোছনা, গিন্নি ইত্যাদি।

যেসব শব্দকে ভেঙে আলাদা করা যায় তাকে সাধিত শব্দ বলে। যেমন : চাঁদমুখ, চলন্ত প্রভৃতি।

প্রত্যয় ও উপসর্গ দ্বারা গঠিত যেসব শব্দ ব্যুৎপত্তিগত অর্থ থেকে ব্যবহারিক অর্থ সম্পূর্ণ আলাদা সেসব শব্দকে রূঢ়ি শব্দ বলে। যেমন : হস্তী, গবেষণা প্রভৃতি।

যেসব শব্দ একই অর্থ প্রকাশ করে তাদের সমার্থক বা একার্থক শব্দ বলে।

একই শব্দের নানা প্রকার অর্থ থাকলে তাকে বিভিন্নার্থক শব্দ বলে।

একটি শব্দের বিপরীত অর্থবাচক শব্দকে বিপরীতার্থক শব্দ বলে।

আপনার ফ্যানের বিয়্যারিং নষ্ট হয়ে গেছে। যার জন্য ফ্যান গরম হচ্ছে এবং শব্দও হচ্ছে। বিয়্যারিং পরিবর্তন করুন দেখবেন সব সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে।

এ ধরনের ঘটনাকে মেডিকেল সাইন্সে মিসোফোনিয়া বলে। মস্তিষ্কের একটি বিশেষ অংশ মিসোফোনিয়ার উৎপত্তিস্থল। এই অংশটি হলো অ্যান্টেরিয়র ইনস্যুলার কর্টেক্স (Anterior Insular Cortex) বা AIC।  এই অংশটি একইসাথে রাগ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা...

মশা যখন উড়ে তখন মশার পাখার কম্পন প্রতি সেকেন্ডে ২০ থেকে ২০০০০ বারের মধ্যে হয়,তাই মশার উড়ার শব্দ শোনা যায়।আর পাখি যখন উড়ে তখন পাখির পাখার কম্পন প্রতি সেকেন্ডে ২০থেকে...