ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ডেটাকে উৎস হতে গন্তব্যে প্রেরনের পূর্বে যে বিশেষ পদ্ধতিতে পরিবর্তন করা যায় তাকে ডেটা এনক্রিপশন পদ্ধতি বলা হয়। উদাহরণঃ এনক্রিপ্ট করে SAJJAD শব্দটিকে লেখা যায় TBKKBE এক্ষেত্রে পরবর্তী অক্ষরকে কোডিং পদ্ধতি হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে। যেমন- S এর পরবর্তী অক্ষর T, A এর পরবর্তী অক্ষর B, J এর পরবর্তী অক্ষর K এবং D এর পরবর্তী অক্ষর E। TBKKBE কাজেই থাকলে ডিক্রিপ্ট করে বুঝতে হবে সেটি আসলে SAJJAD. এনক্রিপশন স্কিম ২ ধরনের। যথাঃ ক) সিমেট্রিক বা সিক্রেট-কী এনক্রিপশন। খ) অ্যাসিমেট্রিক বা পাবলিক-কী এনক্রিপশন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ