দাড়ি রাখা হলো নবী (স.) এর একটি নির্দেশ। তিনি বলেছেন তোমারা দাড়িকে লম্বা করো। পুরুষদের জন্য আল্লাহ দাড়িকে নিদর্শন হিসেবে দিয়েছেন। সকল ইসলামিক scholar থেকে এটা জানা যায় যে দাড়ি রাখা হলো ওয়াজিব। আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, হজরত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মোচ ভালোরূপে কেটে ফেল ও দাড়ি ঝুলিয়ে রাখ। অগ্নিপূজকদের রীতি বর্জন করে চল। মুসলিম শরীফ।   মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম মুসলমানদের দাড়ি বড় করতে ও মোচ যথাসম্ভব কেটে ফেলতে বলেছেন বলে আব্দুল্লাহ ইবন ওমরের (রা.) বর্ণনায় রয়েছে।-(বোখারী শরীফ, ষষ্ট খণ্ড, হাদিস নম্বর-২২৬৭)। নবী (স.) এর ওয়াজিবের বিরুদ্ধে যদি আত্মীয় থাকেন, সে মা হোক, বাবা হোক, হোক স্ত্রী। সেক্ষেত্রে আমাদের এই নির্দেশটি মানতে হবে যে আল্লাহর কোনো আদেশ লঙ্ঘন করে তার কোনো সৃষ্টির আদেশ মানা যাবেনা। এক্ষেত্রে স্ত্রী নিশ্চয়ই আপনার দাড়ি পছন্দ করছেন না। তাকে এটা বোজাতে হবে যে তার রূচির কারনে ইসলামের নিয়ম অমান্য করা নিশ্চয়ই যাবেনা। যেটার সাথে আপনার ইমানের সম্পর্ক রয়েছে।এছাড়াও আপনি ইসলামে দাড়ি রাখার গুরুত্ব বুজিয়ে বলুন।তিনি হয়তো মনে করেন এটা ঐচ্ছিক,সুন্নাহ। তাকে বোজাতে হবে দাড়ি কেটে ফেলাকে ইসলামে নিষেধ করা হয়েছে। দাড়ি রাখা যে সাস্থ্যের জন্য ভালো। আল্লাহ পছন্দ করেন। এগুলো বুজিয়ে বলুন। তাকে একটু মেনে নিতে বলেন। আশা করা যায় তিনি অবশ্যই একসময় দাড়িকে সুন্দর চোখে দেখবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ