পৃথিবীর যত পানি আছে তার কত ভাগের উৎস সমুদ্র?

পশ্চিম উপকূল ভাগের দৈর্ঘ্য ১৬০০ কিমি।

যৌগিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম ভাগের নাম অণু

ভারতের উপকূল ভাগের দৈর্ঘ্য প্রায় ৩১০০ কিলোমিটার।

ভারতের পূর্ব উপকূল ভাগের দৈর্ঘ্য ১৫০০ কিলোমিটার।

তাপসের কাছে ৩০ কেজি ২০% লবন মিশ্রিত পানি আছে। ২ কেজি লবন দিলে মিশ্রণটি ২৫% লবন মিশ্রিত পানি হবে

জাতিসংঘ ০১ এপ্রিল, ১৯৫০ জেরুজালেম ভাগের পরিকল্পনা করে।

“মানবজাতিকে নিয়ে কখনওই আশাহত হয়োনা। মানবজাতি একটি সমুদ্রের মত। কয়েক ফোঁটা পানি দুষিত হলে পুরো সমুদ্র দুষিত হয় না”-উক্তিটি মহাত্মা গান্ধীর।

জাতিসংঘের সর্তকীরণ অনুযায়ী আগামী ৫০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বাড়লে বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলবর্তী ১৭% প্লাবিত হবে ফলে ৩ কোটি মানুষ জলবায়ু উদ্বাস্তুতে পরিণত হবে।

জার্মানের গণিতবিদ গটফ্রাইড ভন লিবনিজ প্যাসকেলের যন্ত্রের ভিত্তিতে চাকা ও দন্ড ব্যবহার করে গুণ ও ভাগের ক্ষমতাসম্পন্ন আরো উন্নত যান্ত্রিক ক্যালকুলেটর তৈরি করেন।

‘সাম্প্রদায়িকতা যেন মাথাচারা দিয়ে উঠতে না পারে। ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র বাংলাদেশ। মুসলমান তার ধর্মকর্ম করবে। হিন্দু তার ধর্মকর্ম করবে। বৌদ্ধ তার ধর্মকর্ম করবে। কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না।’-উক্তিটি বঙ্গবন্ধু...