Answered Nov 13, 2019
ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদ তৈরিতে বিশেষ জিনটি উদ্ভিদ কোষের প্রোটোপ্লাজমে প্রবেশ করানো হয়
প্লাইউড তৈরিতে আম, পিতরাজ, কদম কাঠ ব্যবহৃত হয়।
যানবাহন তৈরিতে বরাক বাঁশ ব্যবহার করা হয়।
গৃহনির্মাণ সামগ্রী তৈরিতে বেশি কাজে লাগে পিতরাজ, কড়ই,সুন্দরী ও সেগুন।
মাইক্রো ইনজেকশন এর মাধ্যমে ডিএনএ সমূহ প্রাণীর কোষের নিউক্লিয়াস এর প্রবেশ করানো হয়
এনজিওগ্রাফি পরীক্ষায় রক্ত নালিকায় ডাই প্রবেশ করানো হয়।
ট্রান্সফরমেশন পদ্ধতিতে রিকম্বিনেট প্লাজমিডকে ব্যাকটেরিয়ায় প্রবেশ করানো হয়।
ট্রান্সজেনিক জীব উদ্ভাবনের হাতিয়ার হলো রিকম্বিনেন্ট DNA কৌশল ও মাইক্রোইনজেকশন।
ট্রান্সজেনিক প্রাণী থেকে ঔষধ আহরণকে মলিকুলার ফার্মিং বলে।
‘গোলাপ যেমন একটি বিশেষ জাতের ফুল,বন্ধু তেমনি একটি বিশেষ জাতের মানুষ’-উক্তিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর ।
মাইক্রোইনজেকশন পদ্ধতির মাধ্যমে সর্বপ্রথম ট্রান্সজেনিক ইঁদুর সৃষ্টি করা হয় ১৯৮০ সালে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন