প্রাকৃতিক বিজ্ঞান কাকে বলে?

দুর্যোগ সৃষ্টির জন্য প্রাকৃতিক শক্তি এবং কিছুটা অপ্রাকৃতিক শক্তি দায়ী থাকলে, তাকে আধা-প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে।

বিজ্ঞান সুখের বিজ্ঞান থেকে শুরু করে মৃত্যু উদ্বেগ পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে নানাবিধ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করতে পারে।

প্রাকৃতিক বৃক্ষ বলা হয়- জলাভূমিকে ।

কোন দেশের জলবায়ু, প্রকৃতি, মৃত্তিকা, সাগর, নদী,আয়তন, অবস্থান ইত্যাদির সমন্বয়ে যে পরিবেশ গড়ে ওঠে তাকে প্রাকৃতিক পরিবেশ বলে।

যে পদার্থবিজ্ঞানে ভর,শক্তি,কাল,দৈর্ঘ ইত্যাদিকে নিরপেক্ষ বা স্বাধীন বিবেচনা করা হয় তাকে ক্ল্যাসিক্যাল পদার্থবিজ্ঞান বলে।

প্রাকৃতিক উপায়ে অনিষিক্ত ডিম্বাণু হতে অপত্য সৃষ্টির পদ্ধতিতে প্রাকৃতিক অপুংজনি বা প্রাকৃতিক পারথেনোজেনেসিস বলে । কাকমাছি , তামাক প্রভৃতি উদ্ভিদ এবং মৌমাছি , বােলতা , রটিফার প্রভৃতি প্রাণীতে প্রাকৃতিক অপুংজনি...

এই পর্যন্ত এই রকম গবেষণার খবর পাইলাম না!আজ ও এই নিয়ে গবেষণা হলেও কোন কিছুই বের করতে পারেনি!

ভুগোলের প্রধান দুটি শাখার একটিকে প্রাকৃতিক ভূগোল বলে।  প্রাকৃতিক ভূগোল বিজ্ঞানের সেই শাখা যেটি প্রাকৃতিক পরিবেশের মূল অংশগুলোর যেমন: বায়ুন্ডল,বারিমন্ডল,জীবমন্ডল,ভূমিমন্ডল গুলোর গঠন ও প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করে।

প্রাকৃতিক লাঙল বলা হয় কেঁচোকে।

যেসব পলিমার প্রকৃতিতে পাওয়া যায়, সেসব পলিমারকে প্রাকৃতিক পলিমার বলে