আলোর নিয়মিত প্রতিফলন কয়টি সূত্র মেনে চলে?

অসম্পৃক্ত বাষ্প মেনে চলে বয়েল ও চার্লসের সূত্র।

যে গ্যাস সকল তাপমাত্রা ও চাপে গ্যাসের সূত্র মেনে চলে তাকে বলে আদর্শ গ্যাস।

যখন আপতিত আলোকরশ্মিগুলো পরস্পর সমান্তরাল কিন্তু প্রতিফলিত রশ্মিগুলো পরস্পরের সমান্তরাল হয় না আলোর সে ধরনের প্রতিফলনকে ব্যাপ্ত বা বিক্ষিপ্ত বা অনিয়মিত প্রতিফলন বলে।

প্রকৃতি যে সব গাণিতিক নিয়ম মেনে চলে সেগুলোকে বিজ্ঞানের যে শাখার আলোচ্য বিষয় - পদার্থবিজ্ঞানের

তফসিলী ব্যাংক মেনে চলে Bangladesh Bank Order 1972 and Bank Comoany Act 1991.

যদি একগুচ্ছ সমান্তরাল আলোকরশ্মি কোনো তলে আপতিত হয়ে প্রতিফলনের পর আর সমান্তরাল না থাকে বা অভিসারী বা অপসারী রশ্মিগুচ্ছে পরিণত না হয় তবে এ ধরনের প্রতিফলনকে ব্যাপ্ত প্রতিফলন বলে।

সূর্যের চারদিকে ঘূর্ণায়মান বস্তুসমূহ কেপলারের গ্রহীয় গতির সূত্র মেনে চলে।

ফরাসি বিজ্ঞানী চার্লস 1787 খ্রিস্টাব্দে এবং গে- লুসাক 1802 খ্রিস্টাব্দে স্বতন্ত্রভাবে গ্যাসের আয়তনের সাথে তাপমাত্রার সম্পর্ক আবিষ্কার করেন। একে চার্লসের সূত্র বা গে-লুসাকের সূত্র বলে।

প্রতিফলন তরঙ্গ প্রতিফলক তলে আপতিত হওয়ার পর তরঙ্গের অভিমূখ পরিবর্তিত হয়।

আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে – মরিচিকায় ।