লালনের পরিচয় দিতে গিয়ে সুধীর চক্রবর্তী কি লিখেছেন?

সমাজবিজ্ঞানের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে সামনার ও ফ্রাঙ্ক ওয়ার্ড বলেছিলেন সমাজবিজ্ঞানকে সমাজের বিজ্ঞান এবং সামাজিক ঘটনাবলির বিজ্ঞান

গারোরা সাধারণত নিজেদেরকে মান্দি নামে পরিচয় দিতে বেশি পছন্দ করে।

লালনের সময় পাবদার ধানি পোনা আঁতুড় পুকুরে উত্পাদিত জলজ প্রাণীকণা খেয়ে বড় হয়। ৩৫ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে ধানি চারা পোনায় রূপান্তরিত হয়। এই সময়ই মজুত পুকুরে স্থানান্তরিত করা হয়।

দেবদাস চক্রবর্তী ১৯৯০ সালে একুশে পদক পুরুষ্কারে ভূষিত হন।

বরেন চক্রবর্তী ২০১২ সালে একুশে পদক পুরুষ্কারে ভূষিত হন।

লালনের গান ও দর্শন যুগে যুগে প্রভাবিত করেছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,কাজী নজরুল, অ্যালেন গিন্সবার্গের মতো বহু খ্যাতনামা কবি, সাহিত্যিক, দার্শনিক, বুদ্ধিজীবীসহ অসংখ্য মানুষকে।(তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া)

সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে,লালন বলে জাতের কি রূপ দেখলাম না এই নজরে- এই গানটি হলো, লালনের আত্মতত্ত্ব বিষয়ক গান।

লালনের অনেক অনুসারী লালনের গানসমূহকে আধ্যাত্মিক মতবাদের কালাম বলে অভিহিত করে থাকে।

পবিত্র কোরআন শরীফে আগুন দিতে গিয়ে উইলবার স্কোর্স নামের একজন খৃষ্টানের দুটি হাত পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছিল।

লবণ চাষের ‘কিং অব কিং’রাজা বলা হয় চৈত্র মাসকে