Answered Oct 27, 2021
1703 সালে তিনি মুর্শিদকুলী খান উপাধি লাভ করেন।
আল্লাহ্ সবকিছুরই উর্ধ্বে। তিনি ইবাদত কামনা করেন না, ইবাদতের মধ্য দিয়ে তাঁর কোনো লাভ বা ক্ষতি– কিছুই নাই। তবে আমাদের লাভ বা ক্ষতি আছে। তিনি সর্বগুণের আধার। তাই স্বাভাবিকভাবেই আমাদের...
মালাধর বসুকে গুনরাজ খান উপাধি দেন শামসু্দ্দিন ইউসুফ শাহ।
মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব মুর্শিদকুলী খানকে ‘করতলব খান’ উপাধি দিয়ে বাংলার দিউয়ান নিযুক্ত করেন ১৭০০ সালে।
১৭১৬ সালে মুর্শিদকুলী খান বাংলার নাজিম পদে উন্নীত হন।
মুর্শিদকুলী খান তার দৈৗহিত্র সরফরাজ খানকে তার উত্তরাধিকারী মনোনিত করে যান।
মুর্শিদকুলী খান মৃত্যুবরণ করেন ৩০ জুন ১৭২৭ সালে।
আলীবর্দী খান এপ্রিল ১৭৪০ সালে বাংলার নবাব হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেন।
মুর্শিদকুলী খান বাংলা সুবাকে ১৬৬০টি মহলে ভাগ করেন।
আল্লাহ অমুখাপেক্ষী । অর্থাত্ , তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন । এই কথাটি তিনি কুরআনের,সূরা ইখলাসের ২ নম্বর আয়াতে বলেছেন ।
আইয়ুব খান ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন জারি করেন ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন