যে সকল পদার্থকে তাপ প্রয়োগ করলে কঠিন অবস্থা থেকে সরাসরি গ্যাসীয় অবস্থা প্রাপ্ত হয় এবং শীতলীকরণের ফলে পুনরায় গ্যাসীয় হতে কঠিন অবস্থা প্রাপ্ত হয়, তাদেরকে উদ্বায়ী পদার্থ বলে। যেমন : ন্যাপথালিন, আয়োডিন ইত্যাদি।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ক্রোমিয়াম, টাংস্টেন, অ্যালুমিনিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি শক্তিশালী চুম্বক দ্বারা ক্ষীণভাবে আকর্ষিত হয়। এগুলো প্যারাচৌম্বক পদার্থ। প্যারাচৌম্বক পদার্থের চৌম্বক ধর্মকে প্যারাচুম্বকত্ব বলে।
কঠিন পদার্থকে তাপ প্রয়োগ করলে তা সরাসরি কঠিন হতে গ্যাসীয় অবস্থায় উপনীত হয় তাদের উদ্বায়ী পদার্থ বলে৷ কর্পূরকে উত্তপ্ত করলে তা তরলে পরিণত হয় না বরং সরাসরি কর্পূরের বাষ্প উৎপন্ন...
যে সকল পদার্থ UV অঞ্চলের 200-375 ন্যানোমিটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট বর্ণালি শোষণ করে কিন্তু 400-780 ন্যানোমিটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট দৃশ্যমান বর্ণালি বিকিরণ করে, সে সকল পদার্থকে প্রতিপ্রভ পদার্থ বা ফ্লোরেসেন্স...
পদার্থের তিন অবস্থা কঠিন, তরল ও বায়বীয় বা গ্যাস। তরল ও গ্যাস প্রবাহিত হয় বলে এদের একত্রে প্রবাহী বলে। যে সকল পদার্থ প্রবাহিত হয় তাদেরকে প্রবাহী পদার্থ বলে।
চৌম্বক পদার্থ : যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে এবং যাদের চুম্বকে পরিণত করা যায় তাদেরকে চৌম্বক পদার্থ বলে। অচৌম্বক পদার্থ : যেসব পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে না এবং যাদের চুম্বকে পরিণত করা...
যে সকল পদার্থের এই ধর্ম আছে তাদেরকে স্থিতিস্থাপক পদার্থ বলে। তবে বলের একটি সীমা আছে যার চেয়ে বেশি বল প্রয়োগ করলে বস্তু আর পূর্বের আকার ফিরে পায় না। এই সীমাকে স্থিতিস্থাপক সীমা বলে। বিজ্ঞানী...