জৈব সার কাকে বলে?

সময়ের সাথে কোনো জীবের পরিবর্তনের ফলে যখন নতুন কোনো প্রজাতির সৃষ্টি হয় তাকে বলে জৈব বিবর্তন ।

জৈব রসায়ন হল রসায়ন এর একটি শাখা যা হাইড্রোকার্বন ও হাইড্রোকার্বনের জাতকসমূহের গঠন, ধর্ম, সংযুক্তি এবং প্রস্তুতি বা সংশ্লেষণ আলোচনা করে। 

যেসব জৈব যৌগের গঠনে প্রান্তের কার্বন পরমাণুগুলি মুক্ত থাকে তাদের মুক্ত শৃঙ্খল জৈব যৌগ বলে ।

যেসব জৈব যৌগে শুধু কার্বন পরমাণুসমূহ পরস্পর যুক্ত হয়ে অথবা কার্বনের সাথে অন্য মৌল যেমন অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, সালফার প্রভৃতির পরমাণু যুক্ত হয়ে চক্র গঠন করে তাদের চাক্রিক জৈব যৌগ বলে।

বিভিন্ন লতাপাতা, কচুরিপানা ও সবুজ উদ্ভিদ পঁচিয়ে যে সার উৎপন্ন করা হয় তাকে কম্পোস্ট সার বলে।

কলকারখানায় যে সকল সার তৈরি করা হয় তাদেরকে অজৈব সার বলে।

জৈব উৎস (গাছ, মানুষ) মাটির নিচে দীর্ঘদিন চাপা থেকে বিভিন্ন দ্রব্যে পরিণত হয় (কয়লা, পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস)। এ ধরনের দ্রব্য বা দ্রব্যসৃষ্ট যে সকল পদার্থকে বায়ুর অক্সিজেনে দহন করলে প্রচুর...

যকৃতে নানা ধরনের জৈব রাসয়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হয় যা দেহের বিপাক ক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।এজন্য একে মানবদেহের জৈব রসায়নাগার বলা হয়

মাটির জৈব পদার্থ কম হলে কম্পোস্ট সার ব্যবহার করতে হবে।

যে সকল পদার্থ কোনো জীবের দেহ থেকে আসেনি বরং জীবের উদ্ভবের আগে থেকেই পৃথীবিতে ছিল তাকে জৈব পদার্থ বলে।