স্থিতিশীল বস্তু কাকে বলে?

যে সকল বস্তুর নিজের আলো নেই বা নিজে আলো নিঃসরণ করতে পারে না তাদেরকে বলা হয় দীপ্তিহীন বস্তু।

সময়ের পরিবর্তনের সাথে পরিপার্শ্বের সাপেক্ষে যখন কোনো বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন ঘটে না তখন ঐ বস্তুকে স্থিতিশীল বা স্থির বস্তু বলে।

যে বস্তু এর উপর আপতিত সকল তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের তাড়িতচৌম্বক বিকিরণ শোষণ করে অর্থাৎ কোন প্রতিসরণ বা প্রতিফলন হয় না তাকে কৃষ্ণ বস্তু বলে। কৃষ্ণ বস্তু থেকে সকল কম্পাংকের বিকিরণ সুষম...

কোনো বস্তুর উপর বাইরে থেকে বল প্রয়োগ করে তাকে বিকৃত করলে যদি বল অপসারণের পর বস্তুটি ঐ বিকৃত অবস্থা পুরোপুরি বজায় রাখে তাহলে বস্তুটিকে নমনীয় বস্তু বা পূর্ণ প্লাস্টিক বস্তু...

সাইটোপ্লাজমে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণার মতো সরু অথবা সূক্ষ্ম সুতার মতো যে থলির মতো যেসব বস্তু দেখা যায় তাকে গলজি বস্তু বলে।

নিউক্লিয়াসের কাছাকাছি অবস্থিত এবং দ্বি-স্তরবিশিষ্ট ঝিল্লি দ্বারা আবদ্ধ ছোট নালিকা, ফোস্কা, চৌবাচ্চা ও ল্যামেলির ন্যায় সাইটোপ্লাজমিক ক্ষুদ্রাঙ্গের নাম গলগি বস্তু বা গলগি কমপ্লেক্স ।

সময়ের পরিবর্তনের সাথে পারিপার্শ্বিক সাপেক্ষে যখন কোন বস্তুর অবস্থানের পরিবর্তন ঘটে না তখন ঐ বস্তুকে স্থিতিশীল বা স্থির বলে । আর এই অবস্থান অপরিবর্তিত থাকাকে বলে স্থিতি ।

যে বস্তু তার ওপর আপতিত সব তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকিরণ শোষণ করে এবং অত্যধিক উত্তপ্ত করলে এটি আবার বিস্তীর্ণ পাল্লার বিভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের শোষিত বিকিরণ নির্গত করে তাকে কৃষ্ণকায়া বা কৃষ্ণ বস্তু বলে।

যে পদে কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। এই জাতীয় বস্তুর সংখ্যা ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায়।  যেমনঃ বই, খাতা, কলম ইত্যাদি।