আপনি যা শুনেছেন তা ভুল।কারণ, নেককার ব্যক্তিদের নামে নাম রাখা ভালো। এর মাধ্যমে নবজাতকের মাঝে সংশ্লিষ্ট নামের অধিকারী ব্যক্তির স্বভাব চরিত্রের প্রভাব পড়ার ব্যাপারে আশাবাদী হওয়া যায়। এ ধরনের আশাবাদ ইসলামে বৈধ। আর এটা জানা কথা যে,নেককার ব্যক্তিদের শীর্ষস্থানে রয়েছেন রাসূল (সাঃ) এর সাহাবায়ে কেরাম। তারপর তাবেয়ীন। তারপর তাবে তাবেয়ীন। এরপর আলেম সমাজ। বিশিষ্ট সাহাবী যুবাইর ইবনে আওয়াম(রাঃ) তার ৯ জন ছেলের নাম রেখেছিলেন বদরযুদ্ধে শহীদ হওয়া ৯ জন সাহাবীর নামে। তারা হলেন যথাক্রমে—আব্দুল্লাহ, মুনযির, উরওয়া, হামযা, জাফর, মুসআব, উবাইদা, খালেদ, উমর।(তাসমিয়াতুল মাওলুদ-বকর আবু যায়দ ১/১৭)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ