Answered Nov 08, 2019
প্রকৃতিতে স্বাভাবিকভাবে (মানুষের সাহায্য ছাড়া) যে উদ্ভিদ বেড়ে ওঠে তাকে স্বাভাবিক উদ্ভিদ বলে।
কোনো পৃষ্ঠের এক বর্গমিটার ক্ষেত্রফলে আপতিত আলোক ফ্লাঙ্রে পরিমাণকে ঐ তলের দীপন তীব্রতা বলে।
স্বাভাবিক ক্ষয়চক্রের যৌবন পর্যায়ে নদীর জলের আবর্তনজনিত কারণে যে গোলাকৃতি গর্তের সৃষ্টি হয়, তাকে পটহোল বা মন্থকূপ বলে।
স্বাভাবিক অবস্থায় অন্থিকে কশেরুকা বলে।
যেসব উদ্ভিদের ফুল ফল উৎপাদনের জন্য দিনের দৈর্ঘ্য 12 ঘণ্টার কম প্রয়োজন হয় তাদের স্বল্প দিবা উদ্ভিদ।
বেঁচে থাকার জন্য যেসব উদ্ভিদের সর্বনিম্ন সর্বোত্তম এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রার নির্দিষ্ট সীমারেখার রয়েছে তাদের কার্ডিনাল তাপমাত্রা উদ্ভিদ বলে
শীতকালে যেসব উদ্ভিদের পাতা ঝরে যায় সেসব উদ্ভিদকে পত্রঝরা উদ্ভিদ বলে
উদ্ভিদ বিজ্ঞানের সংজ্ঞায় গোল আলুকে কাণ্ড বলে।
বায়ুমণ্ডলের ট্রপোস্ফিয়ার অঞ্চলে প্রতি ১ কিমি উচ্চতা বৃদ্ধিতে উষ্ণতা ৬.৪oC হারে হ্রাস পায়। একে স্বাভাবিক উষ্ণতা হ্রাসের হার বলে।
পার্বত্য উপত্যকায় উষ্ণতা হ্রাসের স্বাভাবিক হারের ব্যতিক্রমকে বলে বৈপরীত্য উত্তাপ।
কোনো অণু, পরমাণু বা যৌগমূলকে যদি স্বাভাবিক সংখ্যার ইলেকট্রনের চেয়ে কম বা বেশি ইলেকট্রন থাকে তাকে আয়ন বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন