Answered Nov 08, 2019
আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস ব্যবহার বা ভোগ করার পর অব্যবহারযোগ্য যে আবর্জনা তৈরি হয় সেগুলিকে বর্জ্য পদার্থ বলে।
কাগজ কলের বর্জ্য শোধনের জন্য ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়
জীব প্রযুক্তির মাধ্যমে সেলুলোজ জাতীয় বর্জ্য থেকে ল্যাকটিক এসিড পদার্থের উৎপাদন করা হয়
পৃথিবীর ধনী দেশগুলি তাদের কলকারখানার বর্জ্য পদার্থগুলি অপসারণ করার জন্য বেছে নেয় বনভূমি।
দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনে রেচন বলে।
কঠিন পদার্থে গঠিত যে সমস্ত দ্রব্য কিছুদিন ব্যহারের পর ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে সেই সমস্ত দ্রব্যকে কঠিন বর্জ্য পদার্থ বলে।
প্রকৃতিতে উপস্থিত যে সমস্ত তরল ব্যবহারের অযোগ্য সেগুলিকে তরল বর্জ্য বলে।
যে সব গ্যাসীয় পদার্থ মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীজগতের জন্য ক্ষতিকর এবং বায়ুমণ্ডলের দূষণমাত্রা বাড়ায় তাদের গ্যাসীয় বর্জ্য বলে।
যে সব বর্জ্য মানুষ ও প্রাণীদেহে প্রবেশ করে বিপাকীয় কাজে গোলযোগ সৃষ্টি করে এবং নানারকম রোগ সৃষ্টি করে তাদের বিষাক্ত বর্জ্য বলে।
প্রকৃতিতে উপস্থিত কঠিন, তরল, গ্যাসীয় যেসমস্ত বর্জ্য পদার্থ সরাসরি জীবমণ্ডলের জন্য ক্ষতিকারক নয়, বা ক্ষতির মাত্রা কম সেই বর্জ্যগুলিকে বিষহীন বর্জ্য বলে।
সংগৃহীত পৌর বর্জ্য শহর থেকে দূরে মাটিতে পুঁতে দেওয়ার পদ্ধতিকে ল্যান্ডফিলিং বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন