সাধারণভাবে বলতে গেলে সাবানের ফেনায় এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় বিভিন্ন রঙের সম্মিলিত উপস্থিতি। সাবানের ফেনা আসলে সাবানের নানা মাপের অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি। সাবানগোলা পানির কণার মধ্যে বাতাস যখন আটকে পড়ে, তখনই তা প্রায় গোলাকৃতি বুদবুদের আকার নেয়। সাবানগোলা পানির পৃষ্ঠটান কম হওয়ায় বাতাসভর্তি পানির গোলকের দেয়াল সহজেই প্রসারিত বা বিস্তৃত হয়। ওই দেয়ালের পুরুত্বের ওপর তার পৃষ্ঠদেশ থেকে রঙের সামান্য আভাস থাকলেও তা অত্যন্ত হালকা বা ফিকে দেখাবে। কিন্তু অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি সাবানের ফেনায় যখন সূর্যরশ্মি বা কৃত্রিম আলো পড়ে, তখন আলোক তরঙ্গ ওই বুদবুদ থেকে বিচ্ছুরিত হয়। বিচ্ছুরিত আলোকের রঙ বুদবুদের মাপের ওপর নির্ভরশীল। খুদে মাপগুলো যেমন বেগুনি-নীলাভ আলোর জন্য দায়ী, তেমনি যত বড় মাপের বুদবুদ হবে ততই দীর্ঘতর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে দিকে বিচ্ছুরিত আলোর রঙ সরে যেতে থাকবে। অর্থাৎ সবুজ থেকে হলদে, তার থেকে লালের দিকেও। এই এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় প্রায় সব রঙ বর্তমান থাকে বলেই তাদের সম্মিলিত উপস্থিতি ফেনাকে সাদা করে তোলে।
সাধারণভাবে বলতে গেলে সাবানের ফেনায় এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় বিভিন্ন রঙের সম্মিলিত উপস্থিতি। সাবানের ফেনা আসলে সাবানের নানা মাপের অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি। সাবানগোলা পানির কণার মধ্যে বাতাস যখন আটকে পড়ে, তখনই তা প্রায় গোলাকৃতি বুদবুদের আকার নেয়। সাবানগোলা পানির পৃষ্ঠটান কম হওয়ায় বাতাসভর্তি পানির গোলকের দেয়াল সহজেই প্রসারিত বা বিস্তৃত হয়। ওই দেয়ালের পুরুত্বের ওপর তার পৃষ্ঠদেশ থেকে রঙের সামান্য আভাস থাকলেও তা অত্যন্ত হালকা বা ফিকে দেখাবে। কিন্তু অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি সাবানের ফেনায় যখন সূর্যরশ্মি বা কৃত্রিম আলো পড়ে, তখন আলোক তরঙ্গ ওই বুদবুদ থেকে বিচ্ছুরিত হয়। বিচ্ছুরিত আলোকের রঙ বুদবুদের মাপের ওপর নির্ভরশীল। খুদে মাপগুলো যেমন বেগুনি-নীলাভ আলোর জন্য দায়ী, তেমনি যত বড় মাপের বুদবুদ হবে ততই দীর্ঘতর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে দিকে বিচ্ছুরিত আলোর রঙ সরে যেতে থাকবে। অর্থাৎ সবুজ থেকে হলদে, তার থেকে লালের দিকেও। এই এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় প্রায় সব রঙ বর্তমান থাকে বলেই তাদের সম্মিলিত উপস্থিতি ফেনাকে সাদা করে তোলে। collected
আসলে সাবান যখন গলে যায় তখন পানি, বাতাস আর সাবানের মিশ্রণে তৈরি হয় বুদবুদ। সাবানের ফেনা হল ছোট ছোট বুদবুদের সমষ্টি। ফেনার মধ্যে যখন সূর্যের আলো প্রবেশ করে তখন তা ফেনার মধ্যে দিয়ে গিয়ে নানা দিকে প্রতিফলিত হতে থাকে। তাই সাবানের ফেনাকে স্বচ্ছ লাগে। আসলে আলো এত দ্রুত যায় যে তা সব রংয়েই ভেঙে যায়। কোন বস্তুর ক্ষেত্রে এমন হলে তার রং হয় সাদা। আর সেই কারণেই সাবানের ফেনাকে সাদা লাগে। তথ্য সুত্রঃ https://www.google.com/amp/s/www.cnewsbd.com/2018/different/101029/amp/
সাধারণভাবে বলতে গেলে সাবানের ফেনায় এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় বিভিন্ন রঙের সম্মিলিত উপস্থিতি। সাবানের ফেনা আসলে সাবানের নানা মাপের অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি। সাবানগোলা পানির কণার মধ্যে বাতাস যখন আটকে পড়ে, তখনই তা প্রায় গোলাকৃতি বুদবুদের আকার নেয়। সাবানগোলা পানির পৃষ্ঠটান কম হওয়ায় বাতাসভর্তি পানির গোলকের দেয়াল সহজেই প্রসারিত বা বিস্তৃত হয়। ওই দেয়ালের পুরুত্বের ওপর তার পৃষ্ঠদেশ থেকে রঙের সামান্য আভাস থাকলেও তা অত্যন্ত হালকা বা ফিকে দেখাবে। কিন্তু অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি সাবানের ফেনায় যখন সূর্যরশ্মি বা কৃত্রিম আলো পড়ে, তখন আলোক তরঙ্গ ওই বুদবুদ থেকে বিচ্ছুরিত হয়। বিচ্ছুরিত আলোকের রঙ বুদবুদের মাপের ওপর নির্ভরশীল। খুদে মাপগুলো যেমন বেগুনি-নীলাভ আলোর জন্য দায়ী, তেমনি যত বড় মাপের বুদবুদ হবে ততই দীর্ঘতর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে দিকে বিচ্ছুরিত আলোর রঙ সরে যেতে থাকবে। অর্থাৎ সবুজ থেকে হলদে, তার থেকে লালের দিকেও। এই এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় প্রায় সব রঙ বর্তমান থাকে বলেই তাদের সম্মিলিত উপস্থিতি ফেনাকে সাদা করে তোলে।