মুক্তিযুদ্ধের সময় দিনাজপুর জেলা কত নম্বর সেক্টরে ছিলো?

২০১০ সালের ১ জানুয়ারি শুক্রবার ছিলো। ঐ বছর ৩১ ডিসেম্বর ছিলো শুক্রবার।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বাংলাদেশের রনাঙ্গনকে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময় টাঙ্গাইল জেলা ১১ নম্বর সেক্টরের আওতাধীন ছিল।

মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ফরিদপুর জেলার অধিকাংশ ৮ নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেখানে বাঙালির বসবাস ছিল সেখানে দেখা যেত প্রতিবাদ।

মুক্তিযুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম ১ নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল।

বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করে সার্বিক মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে ১১টি প্রশাসনিক অঞ্চলে বিভক্ত করা হয়।

দীনা রাজ এর নাম অনুসারে দিনাজপুর জেলার নামকরণ করা হয়।

১০০ জন শিক্ষার্থীর পরীসংখানের গর নম্বর ৭০ এদের মধ্যে ৬০ ছাত্রীর গড় নম্বর ৭৫ হলে ছাত্রদের নম্বর ৬২.৫।