পেভমেন্ট কাকে বলে?

যেসব পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু পারমাণবিক সংখ্যা ও ভর সংখ্যা ভিন্ন তাদের পরস্পরের আইসোটপ বলে।

যে যন্ত্র কারেন্ট চলাচলকে নিয়ন্ত্রন করে। সুবিধা মত অন অফ করা যায় তাকে সুইচ বলে।

কোনো পৃষ্ঠের এক বর্গমিটার ক্ষেত্রফলে আপতিত আলোক ফ্লাঙ্রে পরিমাণকে ঐ তলের দীপন তীব্রতা বলে।

যে সকল পেভমেন্ট বেন্ডিং পিড়ন সহ্য করতে পারে এবং কাঠামোগত ভাবে অনমনীয় সে পেভমেন্টকে রিজিড পেভমেন্ট বলে।

পেভমেন্ট এর ৩টি অংশ।

পেভমেন্ট এর সর্বনিম্ন অংশের নাম সাব গ্রেড।

রিজিড পেভমেন্ট নিমার্ণের ধাপগুলো হলো সাব-গ্রেড প্রস্তুতকরণ, সাব-বেইজ প্রস্তুতকরণ, ফর্মা স্হাপন,কংক্রিট স্হাপন ও দৃঢ়করণ,ফিনিশিং,কিউরিং,ফর্মা অপসারণ, জয়েন্ট পূরণ করা।

রিজিড পেভমেন্ট নিমার্ণে সিমেন্ট (pcc),বালি(সিলেট,লোকাল),এগ্রিগেট(বিভিন্ন সাইজের), রড ( প্লেইন,ডির্ফম),পাথর ব্যবহার করা হয়।

C.C & R.C.C পেভমেন্টের রাস্তাকে রিজিড পেভমেন্ট বলা হয় কারণ পযার্প্ত পরিমাণে বেন্ডিং পিড়ন সহ্য করতে পারে এবং C.C & R.C.C ব্যবহিত ম্যাটেরিয়ালস গুলো অনমনীয়।

রিজিড পেভমেন্ট(C.C & R.C.C) ২৪ থেকে ২৮ দিন পর্যন্ত কিউরিং করতে হয়।