Answered Oct 28, 2019
মরু অঞলে ক্ষয়কার্যের ফলে মেসাগুলির উচ্চতা হ্রাস পেয়ে খাড়া চলবিশিষ্ট ঢিবির ন্যায় যে ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, তাকে বিউটস বলে।
নদীর মস্তকমুখী ক্ষয়কার্যের ফলে নদীগ্রাসের সৃষ্টি হয়।
বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ব্যাঙের ছাতার মত আকৃতি বিশিষ্ট ভূমিরূপকে বলে গৌর ।
হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে করি হ্রদ সৃষ্টি হয়।
চুনাপাথর গঠিত অঞলে দ্রবণকার্যের ফলে ভূপৃষ্ঠে অসংখ্য ছোটো ছোটো গর্তের সৃষ্টি হয়, এগুলিকে সোয়ালো হোল বলা হয়।
ভূঅভ্যন্তরে সৃষ্ট যে বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে বিভিন্ন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয় তাকে অন্তর্জাত প্রক্রিয়া বলা হয়।
পুনর্যৌবন লাভের ফলে নদী উপত্যকায় যে ধাপবিশিষ্ট ভূমিরূপের সৃষ্টি হয়, তাকে নদীমঞ্চ বলে।
মরু অঞ্চলে হঠাৎ বৃষ্টিপাতের ফলে যে নদী উপত্যকা গঠিত হয় আবার অন্য সময়ে শুষ্ক উপত্যকা রূপে অবস্থান করে, তাকে ওয়াদি বলে।
মরু অঞলে পেডিমেন্টের সামনে নুড়ি, বালি, কাকর, পলি প্রভৃতি সঞ্জিত হয়ে যে বিস্তীর্ণ সমভূমির সৃষ্টি হয়, তাকে বাজাদা বলা হয়।
মরু অঞ্চলে ক্ষয়চক্রের দ্বারা সৃষ্ট টেবিলাকৃতির যে উচ্চ ভূমিগুলি সৃষ্টি হয়, তাকে মেসা বলে।
বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম গৌর, জিউগেন, ইনসেল বার্জ, ইয়ার্দাঙ প্রভৃতি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন