Answered Oct 27, 2019
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে দ্রবণকার্যের ফলে ফাদেল আকৃতির অবনমিত স্থানের সৃষ্টি হয়, এগুলিকে সিঙ্কহোল বলে।
বৈষম্যমূলক আবহবিকারের ফলে স্তম্ভ ও নানা আকৃতির শিলা ভূমির উপর দন্ডায়মান থাকে। এদের সম্মিলিত ভাবে হুডু forzit (Hoodo Rock) বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে কার্বোনেশন বা অঙ্গারযোজন প্রক্রিয়ায় আবহবিকার ঘটে।
মৃত্তিকা ও শিলার মধ্যে ছোটো ছোটো ফাঁক লক্ষ করা যায়, এগুলিকে ছিদ্র বা রন্দ্র বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে ভৌমজলের দ্রবণকার্যের ফলে যে লাল ধরনের মৃত্তিকা গঠিত হয়, তাকে টেরারোসা বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে দ্রবণ প্রক্রিয়ায় শিলাপৃষ্ঠে যে অসংখ্য দীর্ঘাকৃতির গর্ত সৃষ্টি হয় তাকে ইংল্যান্ডে গ্রাইকস, জার্মানিতে কারেন, ফ্রান্সে ল্যাপিস বলে।
কোনো অঞ্চলে অসংখ্য গ্রাইকস গঠিত হলে শিলাস্তরগুলি প্রায় বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থান করে, এগুলিকে ক্লিন্টস বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞলে দ্রবণকার্যের ফলে ভূপৃষ্ঠে অসংখ্য ছোটো ছোটো গর্তের সৃষ্টি হয়, এগুলিকে সোয়ালো হোল বলা হয়।
মরু অঞ্চলে হঠাৎ বৃষ্টিপাতের ফলে যে নদী উপত্যকা গঠিত হয় আবার অন্য সময়ে শুষ্ক উপত্যকা রূপে অবস্থান করে, তাকে ওয়াদি বলে।
কোন স্থানের অক্ষাংশ ৩০ ডিগ্রী দক্ষিণ হলে ঐ স্থানের প্রতিপাদ স্থানের অক্ষাংশ ৩০ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশ।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকারের প্রাধান্য বেশি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন