Answered Oct 27, 2019
সামান্য পরিমাণ সমুদ্রজল উপকূলের শিলাস্তরের মধ্য দিয়ে নীচের দিকে প্রবেশ করে ভৌমজলে পরিণত হয়, একে সামুদ্রিক জল বলে।
যখন ছোট বা খুব ছোট ছোট জলপ্রপাতের অজস্র ধারা সিড়ির মতো ঢাল বেয়ে একাধিক ধাপে ধাপে নীচের দিকে নামে তখন তাকে কাসকেড বলে।
শিলার ফাঁকফোকর এর মধ্য দিয়ে চুইয়ে চুইয়ে জল নীচে প্রবেশ করার প্রক্রিয়াকে অনুস্রবণ (Percolation) বলে।
গাছ, বেড়া, টেলিগ্রাফ পোস্ট নীচের দিকে বেঁকে যায়- মৃত্তিকা বিসৰ্পন (Soil creep)-এর ফলে।
যে-সমস্ত শিলার মধ্য দিয়ে জল খুব সহজেই ভূগর্ভে প্রবেশ করতে পারে না , তাকে অপ্রবেশ্য শিলা বলে।
যে স্তরের মধ্য দিয়ে জল সহজেই নীচের দিকে চলে যায় অর্থাৎ জল ধরে রাখতে অক্ষম তাকে অসম্পৃক্ত স্তর বলে।
সবিরাম সম্পৃক্ত স্তরের নীচের স্তরটি সবসময় জলপূর্ণ অবস্থায় থাকে, একে স্থায়ী সম্পৃক্ত স্তর বলে।
যে-সমস্ত শিলার মধ্য দিয়ে জল খুব সহজেই ভূগর্ভে প্রবেশ করে, তাকে প্রবেশ্য শিলা বলে।
পাললিক শিলা গঠিত হওয়ার সময় সমুদ্র বা হ্রদের সামান্য পরিমাণ জল ওই শিলাস্তরের মধ্যে থেকে যায়, তাকে সহজাত বা জন্মগত জল বলে।
উপকূলের সমান্তরালে বিস্তৃত শৈলশিরাবিশিষ্ট পার্বত্যভূমি ভূআন্দোলনের ফলে আংশিক নিমজ্জিত হলে যে উপকূলের সৃষ্টি হয়, তাকে ডালমেশিয়ান উপকূল বলে।
পুরোদেশীয় বাঁধের পিছনে আবদ্ধ সমুদ্রজল যে লবণাক্ত জলাভূমির সৃষ্টি করে, তাকে লেগুন (স্থানীয় ভাষায় কয়াল) বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন