Answered Oct 24, 2019
আকৃতি অনুসারে ব্যাকটেরিয়াকে সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে
অভ্যন্তরীণ তহবিল উৎসকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
আকৃতি অনুযায়ী ব-দ্বীপকে তিন ভাগে ভাগ করা যায় ।
উৎপত্তি অনুসারে বাংলাদেশের ছাগল কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
রাসায়নিক গঠন অনুসারে বায়ুমণ্ডলকে দুই ভাগে । হােমােস্ফিয়ার ও হেটরােস্ফিয়ার ।
ভূপ্রকৃতির বৈচিত্র্য অনুসারে পশ্চিমবঙ্গকে প্রধানত তিনটি ভূপ্রাকৃতিক অঞ্চলে । যথা – উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল , পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল এবং সমভূমি অঞ্চল ।
আকার ও আকৃতি অনুসারে কমপিউটার চার প্রকার।
কাজের প্রকৃতি অনুসারে কমপিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয় সেগুলো এনালগ, ডিজিটাল, হাইব্রিড।
উৎস অনুসারে বালিকে তিন শ্রেণিতে ভাগ করা হয় । যথাঃ-a) গর্তের বালি (Pit Sand)b) নদীর বালি (River Sand)c) সমুদ্রের বালি (Sea Sand)
দানার আকার অনুসারে বালিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয় । যথাঃ-1) মিহি বা চিকন দানার বালি (Fine Sand)2) মধ্যম দানার বালি (Medium Sand)3) মোটা বা স্থুল দানার বালি (Coarse Sand)
উৎসের ভিন্নতা অনুসারে মাছের খাদ্যকে ২ভাগে ভাগ করা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন