Answered Oct 24, 2019
“সাম্য ছাড়া স্বাধীনতার অস্তিত্বই সম্ভব নয়” -একথা বলেছেন রুশো।
যারা অধিক ভােজন করে, নিতান্তু নিরাহারে থাকে, এবং অধিক ক্ৰিাপ্রিয় বা নিদ্রাশূন্য তাদের পক্ষে যােগী হওয়া সম্ভব নয়
নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাতে ভিন্নধর্মী দুটি বায়ুপুঞ্জ একে অপরের উল্লম্ব স্থানচ্যুতি না ঘটিয়ে একটি সীমানাতল বরাবর পরস্পরের বিপরীত দিকে সমান্তরালে প্রবাহিত হলে, তাকে সাম্য সীমান্ত (Stationary Front) বলে ।
সিলি বলেছেন ‘নির্দিষ্ট ভূখন্ড রাষ্ট্রের আবিশ্যিক উপাদান নয়’।
‘শক্তি নয়, জনগণের ইচ্ছাই রাষ্ট্রের ভিত্তি’- একথা বলেছেন গ্রিন।
“স্বাধীনতা ও সাম্য পরস্পর বিরোধী” -এই অভিমতটি হল লর্ড অ্যাক্টন ও আলেক্সির।
“অর্থনৈতিক সাম্য না থাকলে রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন হয়ে দাঁড়ায়”—একথা বলেছেন অধ্যাপক ল্যাস্কি।
বৃহৎ রাষ্ট্রে প্রত্যক্ষ গণতন্ত্র সম্ভব নয়।
‘আইনের দৃষ্টিতে সাম্য’ নীতিটি ব্রিটেনের অনুকরণে রচিত।
পরস্পরের প্রয়োজনে সম্পর্কে নৈতিক চেতনাসম্পন্ন সমাজ ছাড়া অধিকারের অস্তিত্ব থাকতে পারে না—একথা বলেছেন গ্রিন।
"সব কিছু যতোটা সম্ভব সরল করা উচিত, তবে একদম সরল নয়।" উক্তিটির লেখকের নাম আইনস্টাইন।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন