Answered Oct 22, 2019
নদীর উৎস থেকে মোহনা অবধি নদীর প্রবাহ পথকে উচ্চতা অনুসারে অঙ্কন করলে যে রেখাচিত্র পাওয়া যায়, তাকে নদীর দৈর্ঘ্য বরাবর বা অনুভূমিক পার্শ্বচিত্র বলে ।
যে রেখা বরাবর অনুভূমিক তলের সঙ্গে ভাজপ্রাপ্ত শিলাস্তরটি ছেদ করে তাকে বলে- আয়াম রেখা.
চ্যুতিতল ও অনুভূমিক তলের মধ্যে উৎপন্ন কোণকে চ্যুতিতলের নতি বলে।
চুতির ফলে শিলাস্তরের কোনো অংশের অনুভূমিক বা পাশ্বীয় ব্যবধানকে বলে ব্যবধি।
স্তরায়ন তল ও অনুভূমিক তল যে রেখা বরাবর পরস্পরকে ছেদ করে তাকে তাকে বলা হয় আয়াম।
যে ভাজের অক্ষতল অনুভূমিক তলের সঙ্গে প্রায় সমান্তরাল ভাবে অবস্থান করে তাকে শায়িত ভাজ বলে।
ভূৃপৃষ্ঠের যে স্থানে ভূচৌম্বক প্রাবল্যের অনুভূমিক ও উলম্ব উপাংশ সমান সেখানে বিনতি কোণ 45o.
অনুভূমিক অথবা উল্লম্বতল থেকে উধ্বদিকে অথবা নিম্নদিকে স্বাভাবিক এবং কৃত্রিম ভূপৃষ্ঠের নতিকে ঢাল (Slope) বলে।
দৈর্ঘ্য বরাবর বা প্রস্থ বরাবর নদী উপত্যকার প্রবাহপথকে কোনো রেখার দ্বারা যুক্ত করলে যে রেখাচিত্রটি পাওয়া যায়, তাকে নদীর পার্শ্বচিত্র বলে ।
নদীর পার্শ্বচিত্র দুই প্রকার।
নদীর এক পাড় থেকে অপর পাড়ের তীরভূমি পর্যন্ত আড়াআড়িভাবে কোনো রেখা অঙ্কন করলে যে রেখাচিত্র পাওয়া যায়, তাকে নদীর প্রস্থ বরাবর বা আড়াআড়ি পার্শ্বচিত্র বলে ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন